কিয়াম প্রেসার কুকার প্রাইস ইন বাংলাদেশ

কিয়াম প্রেসার কুকার প্রাইস ইন বাংলাদেশ এই সম্পর্কে অনেকেই হয়তোবা জানেন না। এ বিষয়ে জানতে অনেকে অনেক জায়গাতে বিভিন্নভাবে খোঁজাখুঁজি করে থাকেন। তাই আজকে আপনাদের জানার সুবিধার্থে আমি আমার আর্টিকেলটিতে উক্ত বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি।উক্ত বিষয়টি ছাড়াও আজকের আর্টিকেলটিতে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। 

তার মধ্যে রয়েছে প্রেসার কুকারে রান্নার সময় যেই ৫টি বিষয় খেয়াল রাখা জরুরি প্রেসার কুকারে রান্না করলে সময় কম লাগে কেন কিয়াম প্রেসার কুকার এর হাইলাইটস ফিচার এছাড়াও আরো কিছু বিষয় রয়েছে যেগুলো আপনাদের অতি প্রয়োজনীয় হতে পারে। সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার অনুরোধ রইল। আশা করি আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের সকলের জন্য অত্যন্ত উপকারী হবে।

কয়েকটি প্রেসার কুকার ব্র্যান্ডের মধ্যে অন্যতম এবং জনপ্রিয় একটি প্রেসার কুকার ব্যান্ড হলো কিয়াম প্রেসার কুকার। কিয়াম প্রেসার কুকার কেন এত জনপ্রিয় এবং এতে কি কি ফিচার বা বৈশিষ্ট্য রয়েছে তা জানতে আজকের কিয়াম প্রেসার কুকার প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কিত আর্টিকেলটির আলোচনার এই পর্যায়ে চোখ রাখুন। 

আজকের আলোচনার এই পর্যায়ে কিয়াম প্রেসার কুকারের হাইলাইট ফিচার গুলো সম্পর্কে আলোচনা করতে চলেছি। চলুন তাহলে কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনা শুরু করা যাক। কিয়াম প্রেসার কুকারে রয়েছে ইনডাকশন, ইনফারেড, গ্যাস, কাঠের সহ সব ধরনের চুলায় রান্না করার জন্য অত্যন্ত নতুন এবং অত্যাধুনিক টপ লক সিস্টেম ঢাকনা। 

কিয়াম প্রেসার কুকারের ঢাকনা লক করতে বা খুলতে কোন রকম অসুবিধা বা ঝামেলা হয় না কিয়াম পেশার কুকারের সেইফটি ভাল্ব সম্পুর্ন স্টেইনলেস স্টিল দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। যার কারণে প্রেসার কুকারে সহজে কোন রকম মরিচা বা জং পড়বে না। কিয়াম প্রেসার কুকারটি তিন স্তর বিশিষ্ট হয়ে থাকে। তিন তার বিশিষ্ট কিয়াম প্রেসার কুকারের প্রায় সকল সাইজই সহজলভ্য এবং ক্রয় মূল্যও সকলের হাতের নাগালেই।

আজকের আলোচনার মূল বিষয় হলো কিয়াম প্রেসার কুকার প্রাইস ইন বাংলাদেশ। কিয়াম প্রেসার কুকারের সকল সাইজ অনুযায়ী বাংলাদেশ প্রাইস সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। চলুন তাহলে মূল আলোচনা শুরু করা যাক।

1.5 liter Kiam Classic pressure cooker BCG3310 কিয়াম প্রেসার কুকার মডেলটির বাংলাদেশ প্রাইস 1,690 টাকা

2.5 liter Kiam Classic pressure cooker BCG3311 কিয়াম প্রেসার কুকার মডেলটির বাংলাদেশ প্রাইস 1,890 টাকা

3.5 liter Kiam Classic pressure cooker BCG3312 কিয়াম প্রেসার কুকার মডেলটির বাংলাদেশ প্রাইস 1,890 টাকা

3.5 liter Kiam Tri ply pressure cooke কিয়াম প্রেসার কুকার মডেলটির বাংলাদেশ প্রাইস 2,490 টাকা থেকে 2,350 টাকা

4.5 liter Kiam Classic pressure cooker BCG3313 কিয়াম প্রেসার কুকার মডেলটির বাংলাদেশ প্রাইস 2,090 টাকা

5.5 liter Kiam Classic pressure cooker BCG3314 কিয়াম প্রেসার কুকার মডেলটির বাংলাদেশ প্রাইস 2,190 টাকা থেকে 2,150 টাকা

5.5 liter Kiam Tri ply pressure cooker কিয়াম প্রেসার কুকার মডেলটির বাংলাদেশ প্রাইস 3,290 টাকা থেকে 2,990 টাকা

6.5 liter Kiam Classic pressure cooker BCG3315 কিয়াম প্রেসার কুকার মডেলটির বাংলাদেশ প্রাইস 2,390 টাকা থেকে 2,290 টাকা

6.5 liter Kiam Tri ply pressure cooke কিয়াম প্রেসার কুকার মডেলটির বাংলাদেশ প্রাইস 3,490 টাকা থেকে 3,150 টাকা

7.5 Liter Kiam Premium Pressure Cooker BCG3354 কিয়াম প্রেসার কুকার মডেলটির বাংলাদেশ প্রাইস 2,490 টাকা

Kiam Classic প্রেসার কুকার 8.5 লিটার মডেলটির বাংলাদেশ প্রাইস 2,799 টাকা

10.5 liter Kiam Classic pressure cooker BCG3317 কিয়াম প্রেসার কুকার মডেলটির বাংলাদেশ প্রাইস 3,590 টাকা থেকে 3,390 টাকা

12.5 liter Kiam Classic pressure cooker BCG3318 কিয়াম প্রেসার কুকার মডেলটির বাংলাদেশ প্রাইস 3,890 টাকা থেকে 3,690 টাকা

রান্নার কাজে অনেকটাই সহযোগী পত্র হল প্রেসার কুকার। কম সময়ে সুস্বাদু রান্না তৈরি করতে অনেকটাই উপকারী এবং কার্যকরী পাত্র হলো প্রেসার কুকার। তবে প্রেসার কুকারে রান্না করার সময় আমরা যতটা উপকারিতা লাভ করি তার পাশাপাশি প্রেসার কুকারে রান্না করার সময় আমাদেরকে মাঝেমধ্যে দুর্ঘটনার সম্মুখীন হতে হয়। 

তাই আমাদের প্রেসার কুকারে রান্না করার সময় কিছু কিছু বিষয়ে খেয়াল রেখে রান্না করা অত্যন্ত প্রয়োজন। প্রেসার কুকারে রান্না করার সময় যেই পাঁচটি বিষয়ে খেয়াল রাখা অত্যন্ত জরুরী তা আমি আজকের কিয়াম প্রেসার কুকার প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কিত আর্টিকেলটির এই পর্যায়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি।

রান্না করার আগে প্রেসার কুকারের গ্যাসকেটটি চেক করে নিতে হবে। কারণ হঠাৎ প্রেসার কুকারের গ্যাসকেট ফাটা থাকলে প্রেসার কুকারের গ্যাসকেটে যেকোন ধরনের সমস্যা থাকলে সেটি আমাদের পক্ষে যেকোনো সময় দুর্ঘটনা বয়ে আনবে।

প্রেসার কুকারে রান্না করার সময় কখনোই আটা আটি করে বা প্রেসার কুকারের পুরো পাত্রে ভর্তি করে রান্নার সামগ্রী রান্না করা যাবে না। প্রেসার কুকারে সর্বদা কুকারের দুই তৃতীয়াংশ খাবার রান্না করা উচিত।

প্রেসার কুকারে যে কোন খাবার রান্না করতে সব সময় পরিমাণ মতো পানি দিয়ে রান্না করতে হবে। কখনোই প্রেসার কুকারে রান্না করার সময় পরিমাণের চাইতে বেশি বা কম পানি দিয়ে খাবার রান্না করা যাবে না।

প্রেসার কুকারে রান্না করার সময় যে কোন খাবার রান্নার ক্ষেত্রে অত্যন্ত অল্প পরিমাণে রান্নার তেল ব্যবহার করতে হবে। অতিরিক্ত তেল প্রেসার কুকারের গ্যাসকেট এর ক্ষতি করে।

প্রেসার কুকারে রান্না করার সময় চুলার আচ কখনোই হাই হিটে রাখা যাবে না। এতে কুকারের ঢাকনার রাবারের ক্ষতি হতে পারে।

আশা করি আপনারা সকলেই প্রেসার কুকারে রান্নার সময় যেই ৫টি বিষয় খেয়াল রাখা অত্যন্ত জরুরি তা উপরোক্ত আলোচনা এর মাধ্যমে বুঝতে পেরেছেন।

আমরা অনেকেই জানিনা যে পেশাব করে রান্না করলে যে কোন খাবার রান্না করতে কম সময় লাগে কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ একটি জানার বিষয়। উক্ত বিষয় জানতে আমার আজকের কিয়াম প্রেসার কুকার প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কিত আর্টিকেলটির এ পর্যায়ে সাথেই থাকুন। চলুন তাহলে চলে নেওয়া যাক প্রেসার কুকারে রান্না করলে সময় কম লাগে কেন? 

আমরা জানি প্রেসার কুকারে রান্না করলে যে কোন রান্নাই অত্যন্ত কম সময়ে তৈরি হয় এবং প্রতিটি রান্নাই পুরোপুরি সেদ্ধ এবং সুস্বাদু হয়ে থাকে। প্রেসার করে আমরা যখন রান্না করি তখন পত্রটি এর ভিতর খুব ভালোভাবে আগুনের তাপ এবং বাষ্প আটকে রাখতে সক্ষম। প্রেসার কুকারে বাষ্পের বহির্গমন নিয়ন্ত্রণ করার মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ চাপ বৃদ্ধির ফলে পানির স্ফুটনাঙ্ক বৃদ্ধি পেয়ে ১৩০° সেন্টিগ্রেড পর্যন্ত পৌঁছে। মূলত এই কারণেই প্রেসার কুকারে যে কোন রান্নাই অত্যন্ত কম সময়ে তৈরি হয়ে থাকে।

সম্মানিত পাঠক, আপনাদের বিশেষ সুবিধার্থে কিয়াম প্রেসার কুকার প্রাইস ইন বাংলাদেশ কিছু সঠিক তথ্য এবং প্রেসার কুকার সম্পর্কে অন্যান্য কিছু বিষয় নিয়ে আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করেছি। আশা করছি পোস্টটি আপনার জন্য অনেকটাই ফলপ্রসু হতে পারে।

তাই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং অন্যান্য ব্যক্তিদের কেউ শেয়ার এবং কমেন্টসের মাধ্যমে পড়ার জন্য উৎসাহিত করুন। যেন তারাও পোস্টটি পড়ে কিছুটা হলেও উপকৃত হতে পারেন। আমার এই পোস্টের সঙ্গে অত প্রতভাবে জড়িত থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানিয়ে এখানেই শেষ করছি খোদা হাফেজ।