ডিজিটাল ফটোকপি মেশিনের দাম কত জেনে নিন
সম্মানিত পাঠক, ডিজিটাল ফটোকপি মেশিনের দাম কত জানতে আমার এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন। আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব ডিজিটাল ফটোকপি মেশিনের দাম কত। উক্ত বিষয়টি ছাড়াও আজকের আর্টিকেলটিতে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
সেগুলো হলো ফটোকপি মেশিন কোনটি ভালো, ফটোকপি মেশিন চালানোর নিয়ম। তাই আসুন পাঠক বন্ধুরা আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট না করে আমরা জেনে নেই যে ডিজিটাল ফটোকপি মেশিনের দাম কত এবং ফটোকপি মেশিনের কালির দাম কত সেটাও আমরা জানার চেষ্টা করব।
ফটোকপি মেশিন কোনটি ভালো:
ডিজিটাল ফটোকপি মেশিনের দাম কত তা জানতে ফটোকপি মেশিন কোনটি ভালো বা সবচেয়ে ভালো মানের ফটোকপি মেশিন কি কি তা আমরা জানার চেষ্টা করব। বর্তমান ডিজিটাল যুগে ফটোকপি মেশিন প্রত্যেকটা সরকারি, বেসরকারি অফিস, আদালতে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মেডিকেল, ক্লিনিক সহ বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ব্যাপকভাবে প্রচলিত হচ্ছে।
বর্তমানে প্রত্যেকটি মানুষের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় একটি যন্ত্র হচ্ছে ফটোকপি মেশিন। এই মেশিনটি একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্র যা অফিস, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে ব্যবহার ব্যবহৃত হচ্ছে। আমাদের মূল্যবান কাগজপত্র বা বিভিন্ন ডকুমেন্ট জরুরী ভাবে এবং প্রয়োজনীয় লেখা কপি করার জন্য অথবা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়ার জন্য কোন অংশ,
আরো পড়ুন: বাংলাদেশে কোন ব্রান্ডের গিজার ভালো জানতে চোখ রাখুন
সাজেশন পরীক্ষার রুটিন, জন্ম নিবন্ধন কার্ডের ফটোকপি, সার্টিফিকেট, এনআইডি কার্ড ফটোকপি করা সহ আরো অনেক রকমের তথ্য বা কাগজপত্র আমরা ফটোকপি করে থাকি। তাই এই মেশিনটি ছাড়া আমাদের কোন উপায় থাকে না। অনেক আগে থেকেই বিভিন্ন মার্কেট গুলোতে এই মেশিনের বেশ কয়েকটি ব্রান্ড প্রচলিত হয়ে আসছে।
বর্তমানে সেগুলো আরো আপডেট হয়ে ডিজিটাল ফটোকপি গ্রুপে ধারণ করেছে। ডিজিটাল ফটোকপি মেশিন হাতে নিত্য প্রয়োজনীয় ডিভাইস। যার মাধ্যমে আমরা আমাদের দরকারি ডকুমেন্ট গুলো সহজেই কপি করতে পারি। আমাদের দেশে অফিস অথবা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সকল স্থানেই ফটোকপি মেশিন থাকার কারণে,
সরকারি অথবা বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর পার্শ্ববর্তী এলাকায় বহুল পরিমাণ ফটোকপি করার দোকান গড়ে ওঠে। অনেক তরুণ যুবক অল্প পুঁজিতে ফটোকপি মেশিনের ব্যবসা করছে এবং হাজার হাজার মানুষ ফটোকপি মেশিন এর ব্যবসা করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন। প্রয়োজনীয় এবং বাজেটের মাধ্যমে ফটোকপি মেশিন কোনটি ভালো তা সঠিকভাবে বাছাই করা একটু অসুবিধার ব্যাপার হলেও সবচেয়ে ভালো মানের কিছু মডেলের ফটোকপি মেশিন সম্পর্কে নিম্নে সংক্ষিপ্তভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করছি-
তোশিবা ফটোকপি মেশিন- সবচেয়ে ভালো মানের ফটোকপি মেশিন গুলোর মধ্যে তোশিবা হচ্ছে একটি অন্যতম জনপ্রিয় ব্র্যান্ড। জাপানের তৈরি এই তোশিবা ফটোকপি মেশিনটি বেশ উন্নত মানের একটি জনপ্রিয় ফটোকপি মেশিন। এই ফটোকপি মেশিনটি দামে অনেক কম কিন্তু এটি একটি অনেক উন্নত মানের মেশিন এবং এর পারফরম্যান্স অনেক ভালো।
এটিতে রয়েছে উন্নত প্রিন্ট অস্কন ফাংশন, ৫৫০ সিড কফি করার ক্ষমতা, এবং এর মুদ্রণ গতি ৪৫ পি পি এম ও মুদ্রণ রেজুলেশন (১২০০ × ১২০০) ডি পি আই, ২০ সেকেন্ড ওয়াম আপ টাইম এবং আরো রয়েছে ওয়াইফাই ব্যবস্থা, ইউএসবি সাপোর্ট, ডুপ্লিকেটিং ও (৬০০ × ৬০০) স্ক্যান রেজুলেশন। তোশিবা ই স্টুডিও ২৫২৩ এ ফটোকপি মেশিনটি বর্তমান দাম ৫৮ হাজার টাকা।
এই ফটোকপি মেশিন টি প্রতি মিনিটে ২৫ টি পেজ কপি করতে সক্ষম হয়। এই ফটোকপিয়ার টি সর্বোচ্চ এথ্রি সাইজের পেজ কপি করতে পারে এবং স্ক্যান অ্যান্ড কফি করতে পারে। তোশিবা ফটোকপি মেশিন একটি টোনার ব্যবহার করে প্রায় বারো হাজার পিস কপি করতে পারে।
আরো পড়ুন: ডিজিটাল ওজন মাপার মেশিনের দাম কত জানতে চোখ রাখুন
ক্যানন ফটোকপি মেশিন- সেরা মানের ফটোকপি মেশিন গুলোর মধ্যে ক্যানন ফটোকপি মেশিন একটি অন্যতম জনপ্রিয় ব্রান্ড। এই ব্র্যান্ডের ফটোকপি মেশিনের সাথে রয়েছে স্ক্যান ফাংশন এবং এতে ২০ জিবি রেম রয়েছে। হার্ডডিস্ক রয়েছে ৪০ জিবি a4 a3 প্রিন্ট ২৫% থেকে ৪০০% জুম একাধিক পরিমাণ কফি প্রিন্ট করা, নেটওয়ার্ক প্রিন্টিং করা, ২০ পিপিএম গতি রয়েছে।
ক্যানন ফটোকপি মেশিনগুলোর অনেকগুলো মডেল রয়েছে। এর মধ্যে ক্যানন ইমেজরানার এডভান্স সি ৩৫২০/সি ৩৫২০আই কালার ফটোকপিয়ার মেশিন অটোমেটিক ডুপ্লিকেটিং কপি এবং প্রিন্ট করতে সক্ষম হয়। বর্তমানে এই মডেলটি ৬৫ হাজার টাকার মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে। বর্তমানে এই মডেলের মেশিনটি দ্বারা প্রতি মিনিটে সর্বোচ্চ ২০টি পেজ কফি, কালার কপি এবং প্রিন্ট করতে সক্ষম হয়।
শার্প ফটোকপি মেশিন- ভালো মানের ফটোকপি মেশিন গুলোর মধ্যে শার্প ফটোকপি মেশিন হচ্ছে একটি মাল্টি ফাংশান সিস্টেম যা সাদাকালো কপি করার সুবিধা রয়েছে। এই মেশিনে আছে প্রিন্ট রেজুলেশন (৬০০ × ৬০০) ডিপিআই। এই মেশিনের মুদ্রণ গতি হচ্ছে ১৮ পিপিএম এবং ৬৪ এমবি মেমোরি রয়েছে। শার্প ফটোকপি মেশিনের দাম সাধারণত এর কনফিগারেশন এর উপর ভিত্তি করে এগুলোর বৈশিষ্ট্য এবং সুবিধা বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে।
বাংলাদেশে শার্প AR- 7024 ফটোকপি মেশিনের বাজার দাম প্রায় ৬৩ হাজার ৫০০ টাকা হতে পারে। এই মডেলের ফটোকপি মেশিনটি প্রতি মিনিটে সর্বোচ্চ ২৪টি পেজ কপি করতে সক্ষম হয়। এটি এ৬ থেকে এ৪ সাইজের পেজ কপি করতে পারে এবং স্ক্যান এন্ড কপি করতেও সক্ষম হয়। শার্প ফটোকপি মেশিন একটি টোনার ব্যবহার করলে প্রায় ১০ হাজার পেজ কপি করা যায় এবং ২৫ থেকে ৪০০ শতাংশ জুম ইন আউট করে পেজ কপি করতে পারা যায়। এই মেশিনটি চালু করার পর মাত্র ২০ সেকেন্ড ওয়ার্ম আপ সময় নিয়ে কপি করার জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়। এটি প্রথম কপি করার জন্য চালু করার পর মাত্র ৬.৪ সেকেন্ড সময় নেয়।
কায়োসেরা ফটোকপি মেশিন- সেরা মানের ফটোকপি মেশিন গুলোর মধ্যে আরও একটি জনপ্রিয় ব্র্যান্ড হচ্ছে কারোসেরা ফটোকপি মেশিন। এই কায়োসেরা ফটোকপি মেশিন এর মাধ্যমে ফটোকপি, প্রিন্টিং, স্ক্যানিং ও অপশনাল ফ্যাক্স ফাংশনলিটি সাপোর্ট করে। এই মেশিনের কন্ট্রোল সিস্টেম খুবই সুন্দর কারণ এর ডিসপ্লেতে টাচ স্কিন রয়েছে।
কায়োসেরা ফটোকপি মেশিন এর বৈশিষ্ট্য এবং ফাংশালিটি এবং কার্যক্ষমতা খুবই সহজ হওয়ার জন্য এটি যে কেউ খুব সহজেই ব্যবহার করতে পারে। তাই আপনার পছন্দ হতে পারে এমন একটি ফটোকপি মেশিন হিসেবে এটি আপনি বেছে নিতে পারেন। কায়োসেরা তাস্কালফা ২৩২০ মনোক্রম ফটোকপিয়ার মেশিন ৭২ হাজার টাকার মধ্যে আপনি কিনতে পারবেন। এই মডেলের ফটোকপি মেশিনটি প্রতি মিনিটে সর্বোচ্চ ২০টি পেজ কপি করতে সক্ষম হয়। এটি A3, A4, A5, A6 লেজার, লেটার এবং লিগেল সাইজের পেজ কপি করতে সক্ষম হয়।
এইচপি ফটোকপি মেশিন- ভালো মানের ফটোকপি মেশিন গুলোর মধ্যে এইচপি ফটোকপি মেশিন হল আরেকটি জনপ্রিয় ব্র্যান্ড। এই মেশিনে রয়েছে প্রিন্ট টেকনোলজি স্ক্যান ও কফি করার ফাংশন। এটি পার মিনিটে ২২ টি পেজ কফি প্রিন্ট করতে সক্ষম হয়। একটি পেজ প্রিন্ট করতে এই মেশিনটি সময় লাগে প্রায় ৮ সেকেন্ড এর মত এবং এটি ব্যবহার করা খুবই ইজি। এটি আকারে অনেকটাই ছোট।তবে প্রিন্টারের চেয়ে একটু বড় যা কপিয়ারের সমস্ত কাজ এই মেশিনটি দিয়ে করা সম্ভব হয়।
রিকো ফটোকপি মেশিন- রিকো ফটোকপি মেশিন হচ্ছে কফি এবং স্ক্যান করার জন্য খুবই ভালো একটি মেশিন। এই মেশিনের ফাংশন সিস্টেম ও কার্যকর ক্ষমতা, ২০ সিপিএম কালার কপি স্পিড, ১২০০ ডিপাই প্রিন্ট এবং স্ক্যান রেজুলেশন, ৬০০ ডিপিআই রেজুলেশন, ৯৯৯ এর বেশি কপি করতে সক্ষম হয়। এটিতে আরো রয়েছে দুই গিগাবাইট মেমোরি, ২৫০ গিগাবাইট এইচডিডি সাপোর্ট এবং টাচ এলসিডি ডিসপ্লে।
উল্লেখিত ভালো মানের ফটোকপি মেশিনগুলো ছাড়াও বাজারে আরও অনেক কোম্পানির বা ব্র্যান্ডের বা বিভিন্ন মডেলের ফটোকপি মেশিন রয়েছে। সেগুলো আপনি বাজারে গিয়ে যাচাই বাছাই করে দেখতে পারেন। যদি সেগুলোর মধ্যে থেকে আপনার পছন্দ হয় তাহলে সেখান থেকে আপনি যেকোনো একটি ফটোকপি মেশিন ক্রয় করতে পারেন।
ডিজিটাল ফটোকপি মেশিনের দাম কত
এই পর্যায়ে আমরা জানব ডিজিটাল ফটোকপি মেশিনের দাম সম্পর্কে। এখন আমি আপনাদের মাঝে বিভিন্ন ধরনের ব্র্যান্ডের ডিজিটাল ফটোকপি মেশিনের ভিন্ন ভিন্ন দাম নিয়ে আলোচনা করব। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনা শুরু করা যাক। নিচে ডিজিটাল ফটোকপি মেশিনের দাম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:
- Toshiba e-Studio 2523AD ডিজিটাল ফটোকপি মেশিনের দাম 55,000 Tk
- Toshiba e-Studio 2323AM Wi-Fi & Duplex Copier ডিজিটাল ফটোকপি মেশিনের দাম 48,500 Tk
- Canon imageRUNNER Advance C3520/C3520i Color Copier ডিজিটাল ফটোকপি মেশিনের দাম 40,000 Tk
- Pantum M6700DW Mono Laser Multifunction Printer ডিজিটাল ফটোকপি মেশিনের দাম 19,700 Tk
- Kyocera TASKalfa 2321 Photocopier ডিজিটাল ফটোকপি মেশিনের দাম 85,000 Tk
- Ricoh MP 2014D Duplex Standard Digital Photo Copier ডিজিটাল ফটোকপি মেশিনের দাম 67,000 Tk
- Sharp AR-7024 Photocopy Machine ডিজিটাল ফটোকপি মেশিনের দাম 66,500 Tk
- Canon IR 2925i A3 Multifunctional Laser Photocopier ডিজিটাল ফটোকপি মেশিনের দাম 325,000 Tk
আশা করি ইতিমধ্যেই আপনারা উপরোক্ত আলোচনাটি সম্পূর্ণ পড়ার মাধ্যমে জানতে পেরেছেন ডিজিটাল কিছু ফটোকপি মেশিনের দাম সম্পর্কে।
ফটোকপি মেশিন চালানোর নিয়ম:
ডিজিটাল ফটোকপি মেশিনের দাম কত তা জানার আগে ফটোকপি মেশিন চালানোর নিয়ম সম্পর্কে আমাদের জানা দরকার। অর্থাৎ কিভাবে ফটোকপি মেশিন ব্যবহার করতে হয় তা জানার প্রয়োজন রয়েছে। ফটোকপি মেশিন ব্যবহার করা খুবই সহজসাধ্য ব্যাপার। তারপরেও নতুন অবস্থায় এটি ব্যবহার করতে গিয়ে নানা ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
তাই কিভাবে ব্যবহার করতে হয় তা জানা জরুরী। ফটোকপি মেশিন ব্যবহারের জন্য অথবা ফটোকপি মেশিন ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে একটি ইউজার ম্যানুয়াল থাকে। সেটা দেখে প্রথমে মেশিনটিকে সুন্দরভাবে সেটআপ করে নিতে হবে। তারপর সেটিকে সুইচ এ চাপ দিয়ে চালু করে নিতে হবে। সুইচ এ চাপ দেওয়ার পর প্রায় ১৫ থেকে ১৬ সেকেন্ড সময় এরপর পুরো মেশিনটির কার্যকর চালু হবে।
তারপর মেশিন টির স্ক্যান অংশটি খুলে সেখানে যে সমস্ত ডকুমেন্ট গুলো কপি করতে চান তা সেখানে সাজিয়ে দিতে হবে বা বসিয়ে দিতে হবে। তারপর সেই ডকুমেন্টটি কত পিস কপি করতে চান তা মেশিনের নিয়ন্ত্রণ এরিয়া থেকে ঠিক করে নিতে হবে। এটি সাধারণত দুই ধরনের নিয়ন্ত্রণ অংশ দেখতে পাওয়া যায়। একটি বোতাম টিপে অন্যটি টাচ স্কিনের মাধ্যম।
কত পিস কপি করতে চান তা ঠিক করে নিয়ে ইন্টারপ্রেস করলেই ফটোকপি কার্যক্রম চালু হয়ে যাবে। তবে এ ক্ষেত্রে সুইস টিপার আগে মেশিনের ড্রয়ারে সাদা কাগজ রয়েছে কিনা সেটি নিশ্চিত করে নিতে হবে। তারপর আউটপুট অংশে তাকালেই দেখা যাবে অরিজিনাল কফির আরেকটি ফটো কপি বের হয়ে গেছে।
শেষ কথা-ডিজিটাল ফটোকপি মেশিনের দাম কত জেনে নিন
সম্মানিত পাঠক, আপনাদের বিশেষ সুবিধার্থে থেরাপি মেশিন প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে কিছু সঠিক তথ্য অর্থাৎ ডিজিটাল ফটোকপি মেশিনের দাম এবং ডিজিটাল ফটোকপি মেশিন সম্পর্কে অন্যান্য কিছু বিষয় নিয়ে আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করেছি। আশা করছি পোস্টটি আপনার জন্য অনেকটাই ফলপ্রসু হতে পারে।
তাই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং অন্যান্য ব্যক্তিদের কেউ শেয়ার এবং কমেন্টসের মাধ্যমে পড়ার জন্য উৎসাহিত করুন। যেন তারাও পোস্টটি পড়ে কিছুটা হলেও উপকৃত হতে পারেন ।আমার এই পোস্টের সঙ্গে অত প্রতভাবে জড়িত থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানিয়ে এখানেই শেষ করছি খোদা হাফেজ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url