গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় জেনে নিন
সুপ্রিয় পাঠক, আপনি কি গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে জানতে চান ? তাহলে একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন ।কারণ আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব যে গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় কি কি ?
তাহলে আসুন পাঠক বন্ধুরা আর দেরি না করে শুরু করা যাক গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় কি কি তা আলোচনা করি।
গুগল এর অর্থ কি?
গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে জানতে গুগল এর অর্থ কি? তা আমাদের জানা দরকার। গুগল শব্দের অর্থ হলো একটি সবচেয়ে বিশ্বস্ত এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় ইন্টারনেট সার্চ ইঞ্জিন গুগল কোম্পানি একটি মার্কেটিং ডাটা কোম্পানি যা ১৯৯৮ সালে স্থাপিত হয়।
আরো পড়ুন:Linkedin থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় জেনে নিন
google প্রথমদিকে একটি সার্চ ইঞ্জিন হিসাবে আরম্ভ হয়ে এখন পুরো ইন্টারনেট কে পরিচালিত করছে। আমরা যে ইন্টারনেট ব্যবহার করছি তা আমরা সবাই গুগল শব্দটির সাথে বেশি করেই পরিচিত। সমগ্র বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং আদর্শ সার্চ ইঞ্জিন হলো গুগল।Googol থেকে এসেছে গুগল শব্দটি ।
যার অর্থ হচ্ছে ১ এর পর ১০০টি "০" শূন্য বিশিষ্ট একটি অনেক বড় সংখ্যা। (এক এর পর একশটি শূন্য) দিলে যা হয় তাই গুগল নামে পরিচিত। যার অর্থ হল বা যার দ্বারা বোঝানো হচ্ছে এই সার্চ ইঞ্জিনে বিপুল পরিমাণে তথ্য সংগৃহীত রয়েছে। গুগল কর্তৃপক্ষ ইন্টারনেটের সুবিশাল তথ্য ভান্ডারের বিশালতাকে উপলব্ধি করানোর জন্য গুগল নামটি ব্যবহার করেছেন।
গুগল শব্দের পূর্ণরূপ হচ্ছে গ্লোবাল অর্গানাইজেশন অফ ওরিয়েন্টেড গ্রুপ ল্যাঙ্গুয়েজ অফ আর্থ। (Global organization of oriented group language of Earth). গুগল হল বিশ্বব্যাপী ওয়েব সার্ভিস যা প্রথম হাতে খড়ি হিসেবে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হয়। এর প্রাথমিক কাজ হল ইন্টারনেটের মধ্যে সমস্ত তথ্য খুঁজে পাওয়ার জন্য সেরা সম্ভাবনা সমূহ দেখানো একটি ওয়েব সার্চ ইঞ্জিন।
গুগল এর পূর্ণরূপ কি:
গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে জানতে গুগল এর অর্থ কি এবং এর পূর্ণরূপ কি তা আমাদের জানা দরকার।সমগ্র বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং আদর্শ সার্চ ইঞ্জিন হলো গুগল। গুগল (Google )শব্দটি Googol থেকে এসেছে। যার অর্থ হচ্ছে ১ এর পর ১০০টি "০" শূন্য। যার মাধ্যমে বোঝানো হচ্ছে এই সার্চ ইঞ্জিনে বিপুল পরিমাণে তথ্য জোগাড় করা রয়েছে।
গুগল কর্তৃপক্ষ ইন্টারনেটের সুবিশাল তথ্য ভান্ডারের বিশালতা কে উপলব্ধি করানোর জন্য গুগল নামটি ব্যবহার করেছেন। গুগল শব্দের পূর্ণরূপ হচ্ছে- গ্লোবাল অর্গানাইজেশন অফ ওরিয়েন্টেড গ্রুপ ল্যাঙ্গুয়েজ অফ আর্থ। (Global organization of oriented group language of Earth). গুগল হল বিশ্বব্যাপী ওয়েব সার্ভিস যা প্রথম হাতে খড়ি হিসেবে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হয়।
এর প্রাথমিক কাজ হল ইন্টারনেটের মধ্যে সমস্ত তথ্য খুঁজে পাওয়ার জন্য সেরা সম্ভাবনা সমূহ দেখানো একটি ওয়েব সার্চ ইঞ্জিন।
গুগলের হেডকোয়ার্টার কোথায়?
গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে জানার আগে আমাদের জানা দরকার গুগলের হেডকোয়ার্টার কোথায় অবস্থিত তা আমাদের জানা দরকার। গুগলের হেডকোয়ার্টার হচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার মাউন্টেন ভিউতে১৬০০ অ্যাম্ফিথিয়েটার পার্কওয়েতে অবস্থিত। গুগলের হেডকোয়ার্টারের নাম হচ্ছে গুগলপ্লেক্স (Googleplex)।
গুগলে চাকরির মাসিক বেতন:
গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে জানতে গিয়ে গুগলে চাকরির মাসিক বেতন সম্পর্কে জানার আগ্রহ জাগছে। তাই আসুন গুগলে চাকরির মাসিক বেতন সম্পর্কে আমরা জেনে নিই। ন্যূনতম বেতন নির্ভর করে আপনি যে ভূমিকার জন্য আবেদন করেছেন তার উপর। বিশ্লেষকের জন্য বেতন প্রতি বছর ₹7.5 লাখ, সফটওয়্যার বিকাশকারীর জন্য সর্বনিম্ন বেতন প্রতি বছর ₹31.6 লাখ।
আরো পড়ুন:টুইটার থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে জানতে চোখ রাখুন
এইভাবে একজন গুগল কর্মচারী আয় করেন, গুগলে বেস এবং বোনাস সহ গড় আনুমানিক বার্ষিক বেতন 133066 ডলার বা প্রতি ঘন্টায় 63 ডলার। গুগলে সর্বোচ্চ বেতনের চাকরি হলো একজন ডিরেক্টর অফ ফাইনান্স, বার্ষিক ৬ লাখ ডলার এবং সর্বনিম্ন বেতন হলো একজন রিসিপশনিস্ট এর বার্ষিক বেতন ৩৭ হাজার ৩০৫ ডলার।
প্রতি ঘন্টায় যদি আমরা বেতন হিসাব করি তাহলে আপনি যদি প্রতি সপ্তাহে 1200 ডলার উপার্জন করেন। তাহলে আপনার ঘন্টার বেতন হবে ৩২ ডলার। আপনি সপ্তাহে 37.5 ঘন্টা কাজ করেন বলে ধরে নিলে আপনার বেস বেতন বছরে, ঘন্টায়, মাসে এবং মাস গুলির পরিমাণ দ্বারা গুণ করে এই ফলাফল পাওয়া যায়।
গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়:
এর পর আমরা গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব। গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার অনেকগুলো উপায় রয়েছে তার মধ্যে সেরা কয়েকটি উপায় আমি নিম্নে তুলে ধরার চেষ্টা করছি। সেগুলো হল-
ব্লগিং করে ইনকাম-গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার সবচেয়ে সেরা উপায় হল ব্লগিং থেকে ইনকাম। আপনার যদি একটা ব্লগ ওয়েবসাইট থেকে থাকে তাহলে এখান থেকে আপনি অনেক টাকা ইনকাম করতে পারেন।আর যদি ব্লক ওয়েবসাইট না থেকে থাকে তাহলে আপনি একটি জিমেইল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে একটি ব্লক বা ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে পারেন। একটি ব্লক বা ওয়েবসাইট তৈরি করতে হলে একটি ডোমেইনের এবং একটি ওয়েব হোস্টিং প্যাকেজের প্রয়োজন পড়ে।
আরো পড়ুন:Instagram থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় জেনে নিন
সেগুলো অনলাইনে বিভিন্ন কোম্পানি থেকে ক্রয় করতে আপনার কিছু টাকা খরচ হবে। আর ওয়েবসাইটের ব্লগ ডিজাইনের জন্য থিম কিনতে হয়। তবে গুগল ব্লগার নামে এই ফ্রি ওয়েবসাইট বিল্ডার প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে আপনারা সম্পূর্ণভাবে বিনা খরচে একটি ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে পারবেন এবং ব্লগে গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে মনিটাইজেশন করে ইনকাম করতে পারবেন।
- আপনার যদি লেখালেখি বা কনটেন্ট রাইটিং এর ভালো অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে ভালো মানের কনটেন্ট পাবলিশ করার মাধ্যমে দ্রুত ভিজিটর আনতে পারবেন। আর যত বেশি ভিজিটর আপনার ব্লগে আসবে। গুগল এডসেন্স থেকে বা অন্যান্য উপায়ে তত বেশি আপনার ইনকাম হবে।
- Gmail একাউন্ট যদি আপনার না থাকে তাহলে একটি জিমেইল একাউন্ট তৈরি করে নিন।
- ওয়েবসাইটের হোম পেজে প্রবেশ করে (ক্রিয়েট ইউর ব্লগ)'Creat your blog'লেখাতে ক্লিক করুন।
- ব্লগের টাইটেল, ডোমেন নেম সঠিকভাবে ব্যবহার করে একটি ব্লগ তৈরি করে নিন।
- আপনার ব্লগ ভালো মতো ডিজাইনের জন্য একটি সুন্দর থিম নির্বাচন করে তারপর আপনার ব্লগে একটি সিম্পল ফার্স্ট এবং এস ই ও (SEO )ফ্রেন্ডলি থিম ব্যবহার করুন।
- গুগল থেকে ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে চাইলে আপনি আপনার ব্লগে নিয়মিত হাই কোয়ালিটি সম্পন্ন আর্টিকেল লিখুন এবং পাবলিশ করুন। আপনি সবসময় ইউনিক আর্টিকেল লেখার চেষ্টা করবেন। কপিরাইট আর্টিকেল কখনোই গ্রহনযোগ্য নয়। যদি কপিরাইট আর্টিকেল পাবলিশ করেন তাহলে আপনার বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যেতে পারে।
- আর্টিকেল লেখার সময় অন পেজ এসইও (SEO) এর ব্যবহার অবশ্যই করতে হবে। যাতে আপনার লেখা আর্টিকেল গুগলে খুব তাড়াতাড়ি এবং প্রথম পাতায় Rank করে।
- আপনার ব্লগে যখন ভালো পরিমান ভিজিটর আসা শুরু হবে তখন আপনি আপনার ব্লগ কে মনিটাইজেশন করার জন্য গুগল এডসেন্সের অ্যাপ্লিকেশন করতে হবে।
- এরপর এডসেন্স অ্যাপ্রুভাল হয়ে গেলে আপনার আর্টিকেল গুলোতে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আপনি টাকা ইনকাম শুরু করতে পারবেন।
ইউটিউব থেকে ইনকাম-গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার একটি জনপ্রিয় মাধ্যমে হল ইউটিউব। সারা বিশ্বে হাজার হাজার কনটেন্ট তৈরিকারী ইউটিউব ভিডিও এর মাধ্যমে দক্ষতা দেখিয়ে অনেক টাকা ইনকাম করছেন। আপনি যদি একজন আর্টিকেল বা কনটেন্ট রাইটিং হয়ে থাকেন।
তাহলে সে হিসেবে নিজের একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে সেখানে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও আপলোড করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। ইউটিউবে আপনারা আপলোড করা ভিডিও গুলো যখন মানুষ দেখবে তখন আপনি একজন প্রফেশনাল বা সাকসেসফুল ইউটিউবার হয়ে জানাতে পারবে এবং একদিকে
আপনি মানুষের কাছে ভিডিও কনন্টেনের মাধ্যমে খ্যাতি অর্জন করতে পারবেন আর অন্যদিকে ইউটিউব চ্যানেল থেকে অনেক পরিমাণ টাকা উপার্জন করতে পারবেন। তারপর আপনার চ্যানেলের ভিডিও আপলোড করার পরে যখন ভেজিটর অনেক বেশি বেড়ে যাবে তখন বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
- আপনি যদি ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে প্রথমে আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করুন।
- আপনার যদি একটি জিমেইল একাউন্ট থাকে তাহলে সেটা দিয়ে একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে পারবেন।
- যদি গুগল একাউন্ট না থাকে তাহলে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিন।
- এরপর আপনার ইউটিউব চ্যানেলে একটি সুন্দর নাম রাখুন।
- তারপর আপনার চ্যানেলে একটি লোগো এবং কভার ফটো সহ চ্যানেল ডেসক্রিপশন সেট করুন।
- এরপর আপনি সুন্দর ট্রাফিক এর উপর ভিত্তি করে ভিডিও তৈরি করে চ্যানেলে আপলোড করুন।
- ভিডিও আপলোড অবশ্যই আপনার ইউনিক ভিডিও হতে হবে এবং কোয়ালিটি সম্পন্ন ইউনিট ভিডিও হতে হবে। কোন কপিরাইট ভিডিও চলবে না।
- ভিডিও আপলোড করার সময় আকর্ষণীয় টাইটেল এবং ডেসক্রিপশন সংযুক্ত করুন এবং সুন্দর সুন্দর Thumbnail ব্যবহার করুন।
- এরপর আপনার ভিডিওগুলোতে মনিটাইজেশন করিয়ে চ্যানেল থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাকে ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামে যুক্ত হতে হবে।
- আপনার প্রোগ্রামে যুক্ত হওয়ার পর আপনাকে ইউটিউবের কিছু শর্ত মানতে হবে।আপনার ইউটিউব চ্যানেলে গত এক বছরে ১০০০ সাবস্ক্রাইবার এবং ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম(Watch time) থাকতে হবে।
- এই শর্তগুলো পূরণ করে আপনি youtube চ্যানেল মনিটাইজেশনের জন্য গুগল এডসেন্সের এপ্লাই করতে পারবেন।
- আপনি যদি ইউটিউবে সমস্ত নিয়ম কানুন মেনে ইউনিক ভিডিও আপনার চ্যানেলে আপলোড করতে পারেন। তাহলে অল্প দিনের মধ্যেই আপনি গুগল এডসেন্স থেকে অ্যাপ্রুভাল পেয়ে যাবেন।
- এরপর আপনি আপনার চ্যানেলের ভিডিও গুলোতে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
গুগল প্লে স্টোর থেকে আয়-আপনি গুগল প্লে স্টোর থেকে এই প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহার করে গুগল থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। গুগল প্লে স্টোরের মাধ্যমে নিজের অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের দক্ষতা বা প্রতিভাকে সারা পৃথিবীর মানুষের কাছে তুলে ধরতে পারেন। আপনি যদি একজন দক্ষ app developer হয়ে থাকেন।
তাহলে গুগল প্লে স্টোর আপনার প্রতিভাকে প্রকাশ করার জন্য একটি পারফেক্ট প্লেস হিসেবে বিবেচিত করতে পারে।
- গুগল প্লে স্টোর থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য প্রথমে আপনাকে একটি গুগল প্লে একাউন্ট তৈরি করতে হবে এজন্য আপনাকে রেজিস্ট্রেশন ফি বাবদ কে ২৫ ডলার দিতে হবে।
- এই অ্যাকাউন্ট খোলার পর আপনার অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ তৈরি করতে হবে। অ্যাপ তৈরি করার পর আপনাকে google অ্যাড মব একাউন্ট খুলতে হবে।
- এরপর আপনার অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ টি কে গুগল অ্যাডমব অ্যাকউন্ট এর সঙ্গে কানেক্ট করে admobএর বিজ্ঞাপন সেট করতে হবে।
- এবার অ্যাপটি কে গুগল প্লে স্টোরে আপলোড করে অ্যাপ্রুভালের জন্য অপেক্ষা করতে হবে।
- যখন আপনি গুগল থেকে অ্যাপ্রুভাল পাবেন তখন অ্যাপটি কে প্লে স্টোরে খুঁজে পাওয়া যাবে।
- তারপর বিভিন্ন উপায়ে আপনার অ্যাপ থেকে প্রমোট করতে হবে এবং ইউজার বাড়াতে হবে।
- এবার আস্তে আস্তে যখন লোকেরা আপনার অ্যাপটি ডাউনলোড করে তাদের মোবাইলে ইন্সটল করবেন তখন তারা কিছু বিজ্ঞাপন দেখতে পাবেন।
- মানুষ যত বেশি পরিমাণ আপনার অ্যাপ ইন্সটল করবে তত বেশি পরিমাণে বিজ্ঞাপনে ভিউ হওয়ার সুযোগ থাকবে। আর লোকেরা যত বেশি বিজ্ঞাপন দেখবে তত বেশি ইনকাম আপনার google অ্যাডমব (Admob) একাউন্টে জমা হতে থাকবে।
এভাবেই মোবাইল অ্যাপ তৈরি করে গুগল প্লে স্টোর থেকে টাকা উপার্জন করা সম্ভব।
গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে গুগল থেকে ইনকাম-গুগল এডসেন্স হলো গুগলের একটি বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক যা ব্যবহার করে লক্ষ লক্ষ লোকেরা লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছেন। গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে ওয়েবসাইট ব্লক এবং ইউটিউব চ্যানেলকে মনিটাইজেশন করানো যায় এবং বিজ্ঞাপন দেখিয়ে অর্থ উপার্জন করা যায়।
গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার সবচেয়ে সহজ এবং লাভজনক পদ্ধতি হলো গুগল এডসেন্স। ১৮ বছরের উপরে যে কেউ একটি গুগল এডসেন্স একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে পারেন। আপনি যদি একটি ব্লগ তৈরি করেন এবং ব্লগের প্রতি দিন অনেক পরিমাণ ভিজিটর আসে তখন ব্লগের আর্টিকেল
গুলোতে গুগল এডসেন্সের বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। ব্লগে গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে বিভিন্ন ইমেজ, এবং ভিডিও বিজ্ঞাপন গুলো দেখানো হয়ে থাকে। গুগল এডসেন্স থেকে প্রচুর পরিমাণ লোকেরা ঘরে বসে প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা উপার্জন করছেন।
আপনিও যদি এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে ভালো মানের আর্টিকেল রাইটিং এর সবকিছু ভালোভাবে শিখে নিয়ে, একটি অনলাইন ব্লক তৈরি করে, ব্লগিং শুরু করে দিতে পারেন। এমন এক সময় আসবে যখন আপনার ব্লগে ভালো পরিমাণ ভিজিটর আসবে তখন আপনি গুগল এডসেন্স থেকে টাকা ইনকাম শুরু হয়ে যাবে।
গুগল ওপেনিয়ন রিওয়ার্ড(Goole Opinion Rewards) এর মাধ্যমে ইনকাম-গুগল প্লে স্টোর থেকে টাকা ইনকাম করার যত অ্যাপ আছে সেগুলোর মধ্যে গুগল ওপিনিয়ন রিওয়ার্ড হলো সেরা একটি অ্যাপ। আপনি যদি এই অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে গুগল প্লে স্টোর থেকে এই অ্যাপটি ডাউনলোড করে খুব সহজেই সার্ভে এগুলা সম্পূর্ণ করে গুগল থেকে প্রচুর পরিমাণ টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
google ক্লাইড প্ল্যাটফর্ম থেকে আয়-google ক্লাইড প্ল্যাটফর্ম হল একটি ক্লাইড কম্পিউটিং পরিষেবা যা আপনার ওয়েবসাইট অ্যাপ এবং অন্যান্য এপ্লিকেশন চালানোর জন্য কম্পিউটিং স্টোরেজ এবং নেটওয়ার্ক দেয়। আপনি এই প্লাটফর্ম কে ব্যবহার করে গ্রাহকদের কাছ থেকে পরিষেবা মূলক ফি নিতে পারেন।
গুগল সার্ভে করে ইনকাম- গুগল সার্ভে হল একটি প্রোগ্রামিং যা কাজে লাগিয়ে আপনি আপনার পরিষেবা সম্পর্কে মানুষের কাছ থেকে প্রতিক্রিয়া নিতে পারেন। যার ফলে গুগল আপনাকে অর্থ দিয়ে থাকে। আপনি যদি প্রচুর পরিশ্রমের মাধ্যমে বা সময় ব্যয় করে একটি সমীক্ষা বা প্রোগ্রাম সম্পূর্ণ করতে পারেন তাহলে আপনি সেখান থেকে টাকা ইনকাম করে নিতে পারেন।
শেষ কথা-গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়:
সম্মানিত পাঠক, আলোচনার শেষ প্রান্তে এসে আমি এ কথা বলে শেষ করে দিব যে গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করেছি এবং এর সাথে গুগল সম্পর্কিত আরো কিছু তথ্য আপনাদের নিকট তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করছি পোস্টটি পড়লে আপনি অনেক উপকৃত হতে পারবেন।
তাই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং কমেন্টস এবং শেয়ার করার মাধ্যমে অন্যান্য ব্যক্তিদের কেউ জানিয়ে দিন। যেন তারাও কিছুটা হলেও উপকৃত হতে পারেন।এতক্ষন আমার এই পোস্টের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানিয়ে শেষ করছি আল্লাহ হাফেজ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url