হোয়াটসঅ্যাপ থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় জেনে নিন
সম্মানিত পাঠক, হোয়াটসঅ্যাপ থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় জানতে আমার এই আর্টিকেলের উপরে চোখ রাখুন। আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব হোয়াটসঅ্যাপ থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়।
তাহলে আসুন বন্ধুরা দেরি না করে আমরা জেনে নেই হোয়াটসঅ্যাপ থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় এবং সেইসাথে আরো একটি বিষয় আমরা আলোচনা করব সেটা হল হোয়াটসঅ্যাপ থেকে প্রতিদিন কত টাকা আয় হয়।
হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল কি?
হোয়াটসঅ্যাপ থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় তা জানার আগে আমরা জানবো যে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল কি? whatsapp হল একটি অ্যাপ যা গুগল ক্রোম ব্রাউজার থেকে ডাউনলোড করে ইন্সটল করে তারপর আপনি ব্যক্তিগতভাবে বা গ্রুপ এর মাধ্যমে মেসেজ আদান-প্রদান বা চ্যাটিং বা ভয়েস বার্তা বা ভিডিও চ্যাটের মাধ্যমে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন।
আরো পড়ুন: টিকটক থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে জানুন
হোয়াটসঅ্যাপ এ ছাড়াও অবস্থান এবং ছবি শেয়ারিং সমর্থন করে। whatsapp প্রথমে মোবাইল ফোনে ব্যবহার করা হয় কারণ সাইন আপ করার জন্য এটির একটি মোবাইল ফোন নম্বর প্রয়োজন।তবে পরে এই প্ল্যাটফর্মটি কম্পিউটারের বা ল্যাপটপ এর ইন্টারনেট ব্রাউজারের মাধ্যমে এক্সেস করা যেতে পারে। whatsapp ২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল হল whatsapp এর একটি ঐচ্ছিক ওয়ান ওয়ে ব্রডকাস্ট বৈশিষ্ট্য। এই বৈশিষ্ট্য টি ব্যক্তিগতভাবে মেসেজ পাঠানোর থেকে আলাদা এবং লোকেরা যাতে তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও সংগঠনের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য অনুসরণ করতে পারেন তার জন্য এটি তৈরি করা হয়েছে।
হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল থেকে কি আয় করা যায়:
হোয়াটসঅ্যাপ থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় তা জানার আগে আমরা জানবো যে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল থেকে আয় করা যায় কি না। বর্তমানে হোয়াটসঅ্যাপে রিসেন্টলি যে নতুন ফিচার ইমেজ গুলো এসেছে তার মধ্যে অন্যতম হলো চ্যানেল। আমাদের দেশ সহ অন্যান্য১৫০ টি দেশে রিসেন্টলি এই ফিচারটি চালু করেছে।
হোয়াটসঅ্যাপের নিয়ন্ত্রণ সংস্থা হল মেটা।ঘরে বসেই আয় করার আরো নানা সুবিধা পাওয়া যাবে এই চ্যানেলের মাধ্যমে। বহুল জনপ্রিয়তার কারণে হোয়াটসঅ্যাপে অনেক ব্যবহারকারী ব্যবসার সঙ্গে জড়িত হয়ে গেছেন। হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে পরোক্ষভাবে ইনকাম করার সুবিধা রয়েছে।হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার হলো হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল।
এই ফিচার চ্যানেলের মাধ্যমে আমাদের ইনকাম করা সম্ভব। whatsapp চ্যানেল এর মাধ্যমে নানা ধরনের ব্যবসা এবং এক্সেসরিজ বিক্রি করার সুবিধা রয়েছে। এছাড়া আপনার ব্যবসা যদি নাও থাকে তারপরেও আপনি নানা ধরনের গ্রাফিক টেমপ্লেট, অনলাইন কোর্স, ডিজিটাল প্রোডাক্ট ইত্যাদি প্রমোট করতে পারেন এই whatsapp চ্যানেল এর মাধ্যমে।
ই-কমার্স সেলিং করে আয়-আপনি যদি হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনি একটি নতুন ব্যবসা খুলে এই চ্যানেলের মাধ্যমে তা গ্রাহকদের কাছে পৌঁছাতে পারবেন।হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটের মাধ্যমে নিজের ক্যাটালগ দেখাতে পারেন। তাদের অর্ডার নেওয়া এবং পেমেন্ট সাপোর্টও দিতে পারেন এই চ্যানেলের মাধ্যমে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি কোন বিপণন সংস্থার পণ্য বিক্রি করে তার থেকে উৎপন্ন রেভেনিউ এ নির্দিষ্ট অংশের লাভ পেতে পারেন। হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে সাবস্ক্রাইবার ও ফলোয়ারদের সে সকল পণ্যের লিংক পাঠাতে পারেন যা থেকে আপনারও আয় হতে পারে।
আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার মাধ্যমে Whatsapp থেকে অনেক টাকা উপার্জন করতে পারেন। অনেক অ্যাফিলিয়েট কোম্পানী রয়েছে যেগুলো প্রডাক্ট বিক্রি করার মাধ্যমে কমিশন দিয়ে থাকে। সেই প্রোডাক্ট গুলো আপনার ফলোয়ারদের কাছে বিক্রয় করতে পারেন। অথবা রেফার লিংক শেয়ার করে রেফার লিংক এ প্রবেশ করে যারা প্রোডাক্ট কিনবে তার কমিশন হিসাবে আপনি অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং করে আয়- বর্তমানে ডিজিটালের যুগে ঘরে বসে আয়ের একটি অন্যতম প্রধান মাধ্যম হলো ফ্রিল্যান্সিং। ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য বর্তমানে অনেক প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। এই প্লাটফর্ম গুলোর মধ্যে হোয়াটসঅ্যাপ যেহেতু একটি পার্সোনালাইজ অ্যাপ, তাই এখানে ক্লায়েন্টদের সঙ্গে খুবই স্বচ্ছভবে নিজের দক্ষতা তুলে ধরতে পারেন।
আপনি যদি লেখালেখি করতে পছন্দ করেন অথবা খুব ভালো গ্রাফিক ডিজাইন ও প্রোগ্রামিং করতে পারেন।তাহলে নিজের চ্যানেল তৈরি করে ফলোয়ারদের সেই পরিষেবা দিতে পারেন।
বিজ্ঞাপন বিক্রি করে আয়- হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল ব্যবহার করে আপনি বিজ্ঞাপন এর সাহায্যে আয় করতে পারেন। বিজ্ঞাপন এবং স্পন্সরশিপ হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলের পোস্টের মাধ্যমে আয় করা যায়। এই আয় নির্ভর করে বিজ্ঞাপনের দৈর্ঘ্য এবং চ্যানেলে সাবস্ক্রাইবার দের উপর।
ক্যাটালগ দেখিয়ে আয়- আপনার যদি ছোটখাটো ব্যবসা থাকে তাহলে এই চ্যানেলের মাধ্যমে গ্রাহকদের কাছে পৌঁছানো যাবে। আর তাদের অর্ডার নেওয়া এবং পেমেন্ট সাপোর্ট দেওয়ার সুযোগ থাকবে।
অনলাইন ক্লাস করে আয়- অনেক মানুষ আছেন যারা মানুষ ইউটিউব অথবা ফেসবুকে অনলাইনে ক্লাস নিয়ে থাকেন। যেমন বলা যায়- মেকআপ, রান্নাবান্না, ড্রয়িং, ফটোগ্রাফি, সিনেমা অটোগ্রাফি ইত্যাদি বিষয়ের উপর whatsapp চ্যানেলও ওয়ার্কশপ তৈরি করতে পারেন। এবং এর পরিবর্তে একটি চার্জ কাস্টমারদের কাছ থেকে আপনি নিতে পারেন।
এর পাশাপাশি আপনি হোয়াটসঅ্যাপে যেহেতু ভিডিও, অডিও কলের সুবিধা রয়েছে, তাই (one -on- one) ওয়ান- অন- ওয়ান কোচিংও করাতে পারেন। এইভাবে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল থেকে আপনি আয় করতে পারেন।
হোয়াটসঅ্যাপ থেকে কি টাকা পাওয়া যায়?
হোয়াটসঅ্যাপ থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় তা জানার আগে আমরা আরেকটি বিষয় জানবো সেটা হল whatsapp থেকে কি টাকা পাওয়া যায়? এর উত্তরে আমরা বলতে পারি হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করে আপনি সম্ভাব্য টাকা আয় করতে পারেন। হোয়াটসঅ্যাপ থেকে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারেন।
আরো পড়ুন : মেয়েদের ঘরে বসে রোজগারের সেরা ৫ টি উপায় জেনে নিন
তবে বিপুল পরিমাণ অর্থ ইনকাম করতে পারবেন না। এখানে আপনি অল্প কিছু পরিমাণ ইনকাম করতে পারবেন। যেটা দিয়ে আপনার স্বাভাবিক জীবনযাত্রা বজায় রাখার জন্য যথেষ্ট।এমন বিভিন্ন উপায় রয়েছে যা কিছু ধারণা নিম্নে উল্লেখ করলাম-
এফিলিয়েট মার্কেটিং- কোন একটি কোম্পানির প্রোগ্রামে যোগ দিয়া এবং হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে তাদের পণ্য পরিষেবা প্রচার করতে পারেন। আপনি আপনার পরিচিতদের সাথে এফিলিয়েট লিংক বা ডিসকাউন্ট কোড শেয়ার করতে পারেন এবং যদি কেউ আপনার রেফারেল ব্যবহার করে কেনাকাটা করে তাহলে আপনি এ থেকে কমিশন পাবেন।
ডিজিটাল পণ্য বিক্রয়- ডিজিটাল পণ্য হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে বিক্রয় করে আপনি ইনকাম করতে পারেন। ই-বুক কোর্স বা টেমপ্লেটের মত ডিজিটাল তৈরি এবং বিক্রি করে ছোটখাটো আয় করতে পারে এই পণ্য গুলোকে সরাসরি আপনাদের পরিচিতি দের কাছে বাজারজাত করতে এবং বিক্রি করতে whatsapp ব্যবহার করতে পারেন।
আপনি ব্যক্তিগত বা গ্রুপ চ্যাট এর মাধ্যমে প্রোডাক্ট এর বর্ণনা বা বিবরণ, নমুনা এবং ক্রয়ের লিংক পাঠাতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং- আপনি ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য সম্ভাব্য কাস্টমারদের সাথে সংযোগ করতে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন। এ প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে আপনার দক্ষতা এবং পরিষেবার বিজ্ঞাপন দিয়ে প্রকল্পের শর্তাবলী সম্পর্কে আলোচনা করতে পারেন। কাজের আপডেট এবং বিতরণ যোগ্য প্রোডাক্টের সহযোগিতা করতে পারেন।
অর্থ প্রদানের জন্য হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ- আপনি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ তৈরি করে বা চ্যানেল তৈরি করে সেখানে আপনি প্রিমিয়াম সামগ্রী পরিষেবা বিশেষ সম্প্রদায় গুলিতে অ্যাক্সেস অফার করতে পারেন।গ্রুপ গুলি থেকে আয় করছে একটি সাবস্ক্রিপশন বা সদস্য ফি চার্জ করতে পারেন।
হোয়াটসঅ্যাপ প্রতি ভিউতে কত টাকা দেয়?
হোয়াটসঅ্যাপ থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় তা জানার আগে আমরা আরো একটি বিষয় জানবো সেটা হলো হোয়াটসঅ্যাপ প্রতি ভিউতে কত টাকা দেয়? এই প্রশ্নের উত্তরে আমরা বলতে পারি বর্তমানে এই মুহূর্তে হোয়াটসঅ্যাপ ভিউ থেকে কোন টাকা ইনকাম করার কোন সরাসরি উপায় নেই বললেই চলে।
অপরদিকে আপনি পণ্য বা প্রোডাক্ট বা পরিষেবার বিজ্ঞাপন দিতে ব্যবহারকারীদের ওয়েবসাইট বা ইউটিউব চ্যানেলে পাঠাতে বা রেফারেল লিংক গুলি আদান প্রদান করে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পরোক্ষভাবে whatsapp ব্যবহার করা যেতে পারে।
হোয়াটসঅ্যাপ থেকে প্রতিদিন কত টাকা আয় হয়:
এ পর্যায়ে আমরা হোয়াটসঅ্যাপ থেকে প্রতিদিন কত টাকা আয় হয় সেটা নিয়ে আলোচনা করব আর তারপরে হোয়াটসঅ্যাপ থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় সেটা নিয়ে আলোচনা করব। হোয়াটসঅ্যাপে চ্যানেল তৈরির মাধ্যমে একটি ভালো পরিমাণ ইনকাম করতে পারবেন। গুগল ক্রোম ব্রাউজার থেকে হোয়াটসঅ্যাপ ডাউনলোড দিয়া ইন্সটল করে নিতে হবে।
তারপর ওয়াও অ্যাপ (Waho app) ওপেন করতে হবে। তারপর whatsapp স্ক্যানার করে একটিভ করে নিতে হবে। তারপর ওখান থেকে আপনি ২৪ ঘন্টা পর পর অর্থাৎ প্রতিদিন আপনি বিকাশের মাধ্যমে টাকা উইথড্র করতে পারবেন। তবে এখানে কিছু কাজ আছে কাজগুলো কমপ্লিট করলেই আপনি টাকা পেয়ে যাবেন।সর্বনিম্ন প্রতিদিন ৩০০ টাকা বিকাশের মাধ্যমে আপনি উইথড্র করতে পারবেন।
হোয়াটসঅ্যাপ থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়:
এই পর্যায়ে আমরা কিভাবে হোয়াটসঅ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারি তা আলোচনা করব। হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার হলো হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল।বর্তমানে এই ফিচার এর মাধ্যমে আয় করা সম্ভব হচ্ছে। এই আপডেট চ্যানেলের বিভিন্ন লিংকে ও শিক্ষনীয় কনটেন্ট সাবস্ক্রাইব দের সঙ্গে শেয়ার করতে পারবে।
আরো পড়ুন: ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০-২০০০০ হাজার টাকা প্রতি মাসে
যার কারণে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলের মাধ্যমে আয় করা সম্ভব। যদি আপনার চ্যানেলে কিছু পরিমাণ ফলোয়ার থেকে থাকে তাহলে আপনি অনেক উপায় টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যদিও whatsapp চ্যানেল মনিটাইজেশন অ্যাপ্রুভ করে না। তবুও হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল থেকে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
কলাবরাশন (Collaboration)-অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া যেমন facebook, youtube, instagram ইত্যাদি সোশ্যাল মিডিয়ার মতো আপনি টাকার বিনিময়ে অন্য মানুষের চ্যানেল অথবা ওয়েবসাইট অথবা এর যে কোন কিছুই পাবলিশ করে তাদের কাছ থেকে বেশি পরিমাণ টাকা দাবি করতে পারেন।
এফিলিয়েট মার্কেটিং (Affiliate Marketing)-কোন একটি কোম্পানির প্রোগ্রামে যোগ দিয়ে এবং হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে তাদের পণ্য পরিষেবা প্রচার করতে পারেন। আপনি আপনার পরিচিতদের সাথে এফিলিয়েট লিংক বা ডিসকাউন্ট কোড শেয়ার করতে পারেন এবং যদি কেউ আপনার রেফারেল ব্যবহার করে কেনাকাটা করে তাহলে আপনি এ থেকে কমিশন পাবেন।
আপনি আপনার ক্যাটাগরি অনুসারে পণ্যের লিস্ট তৈরি করে সেখানে আপনি আপনার পণ্যের Affiliate লিংক দিয়ে দিবেন। সেখান থেকে যদি কোন ব্যক্তি প্রোডাক্ট কিনে তাহলে তার কিছু পারসেন্ট আপনি কমিশন হিসেবে পেতে পারেন।
ওয়েবসাইটের মাধ্যমে(Website)-আপনার যদি একটা ওয়েবসাইট থেকে থাকে অথবা একটি অ্যাপ থেকে থাকে তাহলে আপনি এই ইউজারদের আপনার ওয়েবসাইটে অথবা অ্যাপে পাঠিয়ে দিলে সেখান থেকে আপনি অনেক পরিমাণ টাকা আয় করতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing)- আপনি ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য কাস্টমারদের সাথে সংযোগ করতে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন। এ প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে আপনার দক্ষতা এবং পরিষেবার বিজ্ঞাপন দিয়ে প্রকল্পের শর্তাবলী সম্পর্কে আলোচনা করতে পারেন। এবং সেইসাথে আপনার কাজের দক্ষতার আপডেট এবং Supply যোগ্য প্রোডাক্টের সহযোগিতা করতে পারেন।
শেষ কথা-হোয়াটসঅ্যাপ থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়:
আলোচনার শেষ প্রান্তে এসে এই কথা বলে শেষ করে দিব যে হোয়াটসঅ্যাপ থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায় এবং এর সাথে আরো ইনকাম করার অন্যান্য উপায় সম্পর্কে আলোচনা করেছি । আশা করছি পোস্টটি পড়ে আপনি whatsapp থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায় সে সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেয়ে গেছেন।
তাই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন এবং শেয়ার এবং কমেন্টস এর মাধ্যমে অন্যান্য ব্যক্তিদেরকে জানিয়ে দিন। যেন তারাও পোস্টটি পড়ে কিছুটা হলেও উপকৃত হতে পারেন। এতক্ষণ আপনি আমার এই পোস্টের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url