রকেটে সর্বনিম্ন কত টাকা সেন্ড মানি করা যায়- একাউন্ট খোলার নিয়ম
সম্মানিত পাঠক বৃন্দ, রকেটে সর্বনিম্ন কত টাকা সেন্ড মানি করা যায় তা জানতে আমার এই আর্টিকেলের উপরে চোখ রাখুন। আজ আমি আলোচনা করবো যে রকেটে সর্বনিম্ন কত টাকা সেন্ড মানি করা যায় এবং সেই সাথে জানিয়ে দিতে চাই যে রকেট একাউন্ট খোলার নিয়ম কি।
আসুন তাহলে দেরি না করে শুরু করা যাক রকেটে সর্বনিম্ন কত টাকা সেন্ড মানি করা যায় সেটা নিয়ে আলোচনা করি।
রকেট একাউন্ট খোলার নিয়ম:
রকেটে সর্বনিম্ন কত টাকা সেন্ড মানি করা যায় বিষয়টি জানার আগে আমি রকেট একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে আপনাদেরকে সঠিক তথ্য দিব। আশা করছি আপনি আমার এই আর্টিকেলের সঙ্গেই থাকবেন। বিকাশ, নগদ এর মতই রকেট হচ্ছে একটি বাংলাদেশের সর্বপ্রথম মোবাইল ফোন ভিত্তিক শীর্ষ স্থানীয় টাকা লেনদেন সেবা দানকারী একটি প্রতিষ্ঠান।
আরো পড়ুন : নগদে সর্বনিম্ন কত টাকা সেন্ড মানি করা যায় জানতে চোখ রাখুন
যা ডাচ্ বাংলায় প্রথম ব্যাংক হিসেবে মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস সেবা চালু করা হয় ।বর্তমানে রকেট হচ্ছে বাংলাদেশের মোবাইল ফোন ভিত্তিক ব্যাংকিং সেবার দ্বিতীয় আর্থিক সেবা দানকারী প্রতিষ্ঠান। এই রকেট মোবাইল ব্যাংকিং আর্থিক সেবা দান করার লক্ষ্যে 31 মার্চ 2011 সালে ব্যাংক হিসাব বিহীন চালু করা হয়।
আপনি *৩২২# ডায়াল এর মাধ্যমে এবং রকেট অ্যাপ এর মাধ্যমে টাকা জমা রাখা, টাকা উত্তোলন করা, টাকা পাঠানো, টাকা যোগ করা, রেমিটেন্স ,মোবাইল রিচার্জ , কোন মূল্য প্রদান,বিভিন্ন ধরনের বিল যেমন- বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল, পানি বিল, ইন্টারনেট বিল টিভি ইত্যাদি সেবা গুলো নিতে পারেন।
আপনি কি মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা পেতে রকেটে একাউন্ট খুলতে চান তাহলে অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম জেনে নিতে পারেন। মূলত ডাচ্ বাংলা ব্যাংক এর বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান হল রকেট যা বাংলাদেশের জনপ্রিয় মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম। এটির ওয়েবসাইট হচ্ছে
dutchbanglabank.com/rocket/rocket.html এবং ধারক কোম্পানি ডাচ্- বাংলা ব্যাংক পি এল সি। রকেটে অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য আপনার মোবাইল ফোন থেকে *৩২২# ডায়াল করে রকেট একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করুন। এবার ১ টাইপ করে ৪ ডিজিটের একটি পিন কোড দিন। তার পর সাবমিট করুন। তাহলেই রকেট একাউন্ট আপনার চালু হয়ে গেল।
তবে এক্ষেত্রে আপনার একাউন্টে এক্টিভ করতে হবে।তা না হলে লেনদেন করা যাবে না। তাই স্থানীয় রকেট একাউন্ট এর কাছে গিয়ে অথবা আপনার মোবাইল ফোনের রকেট ওপেন করে কেওয়াইসি ভেরিফাই সম্পন্ন করুন। account active করার পর পরই লেনদেন আপনি করতে পারবেন এবং সেই সাথে রকেট একাউন্টে সুযোগ সুবিধাও নিতে পারবেন।
রকেট একাউন্ট খোলার জন্য আপনার একটি মোবাইল এবং সিম দরকার হবে ।এনআইডি কার্ড, ইন্টারনেট কানেকশন প্রয়োজন হবে। বর্তমানে তিনটি পদ্ধতির মাধ্যমে রকেট একাউন্ট খোলা যায়। ১) রকেট কোড*৩২২# ডায়ালের মাধ্যমে, ২) রকেটের অ্যাপ থেকে এবং ৩) রকেট এজেন্টের মাধ্যমে।
আপনি চাইলে নিজে নিজেই রকেট একাউন্ট খুলতে পারেন। এজেন্ট এর কাছে বিভিন্ন ডকুমেন্ট নিয়ে যাওয়া আসা একটি ঝামেলার ব্যাপার। তাই আসুন কিভাবে আপনি নিজেই রকেট একাউন্ট খুলবেন সেটা জেনে নেই।
রকেট কোড*৩২২# ডায়ালের মাধ্যমে রকেট একাউন্ট খোলার নিয়ম-এক্ষেত্রে কয়েকটি ধাপ রয়েছে সেগুলো হচ্ছে-
- ধাপ ১: আপনার মোবাইলে ডায়াল অপশন থেকে *৩২২# লিখে কল করুন। তারপর আপনার পছন্দের সিম টি সিলেক্ট করুন।
- ধাপ ২: এবার আপনার মোবাইল রকেট একাউন্ট খোলার জন্য ১ ডায়াল করে সেন্ড করুন।
- ধাপ ৩: তারপর ৪ ডিজিটের পিন কোড লিখুন।
- ধাপ ৪: আপনার রকেট একাউন্টের রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়ে যাবে। এবার রকেট কোম্পানি থেকে একাউন্ট নাম্বার সহ ধন্যবাদ জানিয়ে আপনাকে একটি এসএমএস দিবে।
তবে একাউন্টে এখনই আপনি লেনদেন করতে পারবেন না। এক্ষেত্রে আপনাকে জাতীয় পরিচয় পত্র (এন আইডি), এক কপি ছবি, জন্ম তারিখ, নাম ,পিতার নাম, অথবা কেওয়াইসি সাবমিট করতে হবে। আপনার অ্যাপ থেকে অথবা এজেন্টের কাছে গিয়ে বাকি কাজগুলো সম্পন্ন করে নিতে পারবেন।
অ্যাপ থেকে একাউন্ট খোলার নিয়ম-আপনার মোবাইল অ্যাপ থেকে রকেট একাউন্ট সহজেই খুলতে পারেন ।এক্ষেত্রে কয়েকটি ধাপ রয়েছে ধাপগুলো হচ্ছে-
- ধাপ ১: প্রথমে আপনি আপনার মোবাইলের গুগল প্লে স্টোর থেকে রকেট (Rocket) লিখে সার্চ করুন। এবার রকেট মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিন।
- ধাপ ২: এখানে ভাষা সিলেক্ট করার জন্য একটি অপশন পাওয়া যাবে। আপনি কোন ভাষায় অ্যাকাউন্ট করতে চান। ইংলিশ হলে ইংলিশ click করুন অথবা বাংলায় হলে বাংলা সিলেক্ট করুন।
- ধাপ ৩: এবার আপনার মোবাইল নাম্বার লিখে পরবর্তী অপশনে যান ।এইখানে "আপনি কি মোবাইল ব্যাংকিং রেজিস্ট্রেশন করতে চান" একটি এসএমএস পাবেন। এই অপশনে আপনি হ্যাঁ লিখাতে ক্লিক করুন।
- ধাপ ৪: তারপর রকেট অফিস থেকে একটি কল আসলে কলটি রিসিভ করে আপনার একাউন্ট খোলার জন্য ৪ ভিজিটের একটি পিন কোড লিখুন।
- ধাপ ৫: এরপর pin কোড দেওয়ার পর তখন একটি OTP কোড আসবে এবং সেই সাথে নতুন পেজ চলে আসবে। তখন সেখানে এই OTP কোড টি লিখুন এবং নিচের অপশনে পিন কোডটি লিখে লগইন করুন।
- ধাপ ৬: এবার রকেট একাউন্টের ড্যাশবোর্ড চলে আসার পর এখানে একাউন্ট থেকে আপনি কোন লেনদেন করতে পারবেন না ।এর জন্য আপনাকে কেওয়াইসি ভেরিফাই করতে হবে। রকেটের কেওয়াইসি ভেরিফাই করতে ড্যাশবোর্ড গিয়ে "ইকেওয়াইসি (ekyc) ভেরিফাই করুন"এই লেখাতে চাপ দিন।
রকেট এজেন্টের মাধ্যমে রকেট একাউন্ট খোলার নিয়ম-আপনি রকেট এজেন্ট এর কাছে গিয়ে আপনার রকেট একাউন্ট খুলে নিতে পারেন। সে ক্ষেত্রে বিভিন্ন লিখিত ডকুমেন্টস গুলো প্রয়োজন হবে। যেমন- আপনার একটি সচল মোবাইল নাম্বার এবং একটি স্মার্টফোন অথবা বাটন ফোন,
আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র (এন আই ডি কার্ড), এক কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, ভেরিফাই করার জন্য আপনার নিজেকে উপস্থিত হয়ে রকেট এজেন্ট কে বলুন যে আপনি একটি রকেট একাউন্ট খুলতে চান। তখন আপনার কাছ থেকে এ সমস্ত ডকুমেন্ট এবং তথ্য নিয়ে আপনার রকেট একাউন্ট খুলে দিবেন।
এছাড়া আপনার নিকটস্থ যদি রকেটের এজেন্ট না থাকে। তাহলে ডাচ বাংলা ব্যাংক লিমিটেড এজেন্ট এর কাছে গিয়ে কেওয়াইসি ফরম পূরণ করে আপনি রকেট একাউন্ট খুলে নিতে পারেন। এই kyc ফরমের সাথে আপনার ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং সিগনেচার জমা দিতে হবে ।তারপর ভেরিফিকেশনের পর আপনার একাউন্ট একটিভ হলে জানিয়ে দিবে।
রকেট এজেন্ট অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম -আপনি যদি রকেট এজেন্ট আগ্রহী হতে চান। তাহলে লিখিত তথ্য এবং কাগজপত্র নিয়ে আপনার নিকটস্থ রকেটের ডিস্ট্রিবিউটর অফিসে গিয়ে এজেন্ট রকেট একাউন্ট খোলার জন্য আবেদন করতে পারেন। এক্ষেত্রে কয়েকটি ধাপ রয়েছে। সেগুলো হচ্ছে-
- আপনার পাসপোর্ট সাইজের কালার ছবি।
- এনআইডি কার্ড অথবা জন্ম নিবন্ধন অথবা পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্সের ফটোকপি নিতে হবে।
- আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স।
- আপনার মোবাইল নাম্বার।
- আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান অথবা দোকানের নাম ইত্যাদি ডকুমেন্ট গুলো আপনার নিকটস্থ রকেট ডিস্ট্রিবিউটর সেন্টারে নিয়ে গেলে আপনি রকেট এজেন্ট অ্যাকাউন্ট খুলে নিতে পারবেন।
রকেট একাউন্ট একটিভ করার নিয়ম - এইবার আপনার রকেট একাউন্টে এক্টিভ করতে হবে। নইলে আপনি টাকা আদান-প্রদান অথবা লেনদেন সহ কোন কাজ করতে পারবেন না।তাই নিচের ধাপগুলো মেনে চললে আপনার রকেট একাউন্ট অ্যাক্টিভ হয়ে যাবে।
- ধাপ ১: আপনার একাউন্টের ধরন চয়েজ করুন ।জেনারেল কনজ্যুমার নাকি রেমিটেন্স কনজ্যুমার।
- ধাপ ২: তারপর রকেটের যে সমস্ত শর্তাবলী রয়েছে সেগুলোর সাথে একমত পোষণ করে পরবর্তী অপশনে যান।
- ধাপ ৩: এবার আপনার এনআইডি কার্ডের সামনের অংশের ছবি এবং পেছনের অংশের ছবি উঠিয়ে আপলোড করুন।
- ধাপ ৪: তারপর অন্যান্য তথ্য যেমন- আপনার লিঙ্গ, বৈবাহিক অবস্থা, ধর্ম, পেশা, আপনার একাউন্টে কি ধরনের লেনদেন হবে ইত্যাদি পূরণ করুন।
- ধাপ ৫: এবার আপনার ফেস ভেরিফিকেশনের জন্য আপনার ছবি তুলে আপলোড করুন।আপনার চেহারা মোবাইলের ক্যামেরার সামনে এনে আপনাকে হাসতে এবং চোখের পলক ফেলতে বলা হবে ।এসব ঠিক থাকলে অটোমেটিক ভাবে ফেস ভেরিফাই হয়ে যাবে।
- ধাপ ৬: এবার আপনার উল্লেখ করা তথ্যগুলো রিভিউ করুন। রিভিউ করার পর সব তথ্য ঠিক থাকলে কনফার্ম অপশনে ক্লিক করলেই রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়ে যাবে। এবং আপনার ই-কেওয়াইসি ভেরিফিকেশন হয়ে যাবে। এবং মোবাইলে এসএমএস এর মাধ্যমে আপনার একাউন্ট একটিভ হয়েছে কিনা জানিয়ে দিবে।
রকেটে সর্বনিম্ন কত টাকা সেন্ড মানি করা যায়:
এ পর্যায়ে আমি রকেটে সর্বনিম্ন কত টাকা সেন্ড মানি করা যায় তা আপনাদেরকে সঠিক তথ্য দেব এবং এই সঠিক তথ্য জানতে চোখ রাখুন আমার এই আর্টিকেলের উপরে। রকেট সর্বনিম্ন সেন্ড মানি করা যায় ইউএসএসডি (USSD) * ৩২২# মেনুতে সেন্ড মানি চার্জ সবচেয়ে কম খরচে ১.১০ টাকা মাত্র।
আরো পড়ুন : নগদ একাউন্ট লক হলে করণীয় কি- নগদ অ্যাকাউন্ট লক খোলার নিয়ম
রকেট অ্যাপ ডাউনলোড করে http://bit.ly/DBBLRocket বিস্তারিত জানার জন্য ডায়াল করতে পারেন ১৬২১৬ নাম্বারে।
রকেটে ক্যাশ আউট চার্জ কত ?
রকেটে সর্বনিম্ন কত টাকা সেন্ড মানি করা যায় এবং রকেটে একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে উপরের অংশে আলোচনা করেছি।এ পর্যায়ে রকেটে ক্যাশ আউট চার্জ কত। সেটা আমি আপনাদেরকে জানিয়ে দিতে চাই। রকেট একাউন্ট থেকে ক্যাশ আউট করলে চার্জ কত কাটবে সেটা নির্ভর করবে আপনার একাউন্টের ধরন এবং ক্যাশ আউটের মাধ্যমের ওপর।
আপনি যদি রকেট অ্যাকাউন্ট হোল্ডার হয়ে থাকেন এবং এজেন্ট পয়েন্ট থেকে ক্যাশ আউট করেন তাহলে প্রতি হাজারে ক্যাশ আউট চার্জ ১৬.৭০ টাকা অর্থাৎ ১.৬৭% হারে ক্যাশ আউট চার্জ নিবে। অপরদিকে রকেট স্যালারি একাউন্ট হোল্ডার যদি আপনি হয়ে থাকেন।
তাহলে এজেন্ট পয়েন্ট থেকে ক্যাশ আউট করলে প্রতি হাজারে ক্যাশ আউট চার্জ 9 টাকা কাটবে অর্থাৎ মোট লেনদেনের 0.9% হারে ক্যাশ আউট চার্জ কেটে নিবে। রকেটের সাধারণ অ্যাকাউন্ট হোল্ডার আপনি যদি হয়ে থাকেন এবং আপনি যদি ডিবিবিএল (DBBL)এটিএম থেকে ক্রাশ আউট করেন।
তাহলে এক হাজারে বা প্রতি হাজারে ক্যাশ আউট চার্জ ৯ টাকা কেটে নিবে। অন্যদিকে,রকেট স্যালারি একাউন্ট হোল্ডার যদি হয়ে থাকেন। তাহলে ডিবিবিএল এটিএম থেকে ক্যাশ আউট করলে সম্পূর্ণ বিনা খরচে আপনার বেতনের অর্থ বা স্যালারির টাকা তুলে নিতে পারবেন।
অর্থাৎ ডিবিবিএল এটিএম থেকে ক্যাশ আউট করলে আপনার যদি স্যালারি একাউন্ট হয়ে থাকে তাহলে কোন ফি বা চার্জ ছাড়াই ক্যাশ আউট করতে পারবেন।
রকেটে একদিনে সর্বোচ্চ কত টাকা উত্তোলন করা যায়:
রকেটে সর্বনিম্ন কত টাকা সেন্ড মানি করা যায় এবং একদিনে সর্বোচ্চ কত টাকা উঠানো যায়। এই বিষয় দুটি ভিন্ন ধরনের হলেও বাংলাদেশ ব্যাংক রকেটে টাকা লেনদেন ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছে।রকেটে সেন্ড মানি চার্জ সবচেয়ে কম ১.১০ টাকা মাত্র।
আগে রকেটে টাকা লেনদেনের সীমা কম থাকলেও, বর্তমানে টাকা লেনদেনের সীমা বেড়েছে। বর্তমানে রকেটে একদিনে সর্বোচ্চ ২৫ হাজার টাকা উত্তোলন করা যায় এবং একদিনে সর্বোচ্চ ৩০ হাজার টাকা জমা রাখা যায়। আবার রকেটে একদিনে সর্বোচ্চ ২৫ হাজার টাকা পাঠানো যায়।
আরো পড়ুন: বিকাশ সেন্ড মানি হাজারে খরচ কত ২০২৪ জেনে নিন
বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী আপনি রকেট থেকে দৈনিক ২৫ হাজার টাকা ও মাসে সর্বোচ্চ ১ লাখ ৫০ টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। আর এম এফ এস এর গ্রাহকরা প্রতিদিন পঁচিশ হাজার টাকা ও প্রতিমাসে ২ লাখ টাকা পাঠাতে পারবেন।
শেষ কথা-রকেটে সর্বনিম্ন কত টাকা সেন্ড মানি করা যায়:
প্রিয় পাঠক বন্ধু, রকেটের সর্বনিম্ন কত টাকা সেন্ড মানি করা যায়, রকেট একাউন্ট খোলার নিয়ম, রকেট একাউন্ট থেকে কত টাকা উঠানো যায়, রকেট থেকে ক্যাশ আউট করলে কত টাকা চার্জ কাটে ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করেছি। আশা করছি এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আপনি মনোযোগ সহকারে পড়েছেন এবং কিছুটা হলেও রকেটের মোবাইল ব্যাংকিং সম্পর্কে উপকৃত হয়েছেন।
তাই আপনাকে আমার এই আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। দয়া করে আপনি এই পোস্ট টির কমেন্ট বক্সে মন্তব্য করুন এবং শেয়ার করে অন্যান্য ব্যক্তিদেরকে জানিয়ে দিন। যেন তারাও রকেটের লেনদেন সম্পর্কে জানতে পারেন।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url