নগদ একাউন্ট লক হলে করণীয় কি- নগদ একাউন্ট লক খোলার নিয়ম

সম্মানিত পাঠক, নগদ একাউন্ট লক হলে করণীয় কি এবং নগদ একাউন্ট লক খোলার নিয়ম সম্পর্কে জানতে আমার এই আর্টিকেলটি তে চোখ রাখুন।আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চাই যে নগদ একাউন্ট লক হলে করণীয় কি এবং নগদ একাউন্ট লক খোলার নিয়ম। 

চলুন তাহলে পাঠক বন্ধু আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট না করে আমরা জেনে নেই যে নগদ একাউন্ট লক হলে করনীয় কি এবং সেই সাথে আমি জানিয়ে দিব নগদের পিন নাম্বার ভুলে গেলে করণীয় কি ।

নগদ কি-নগদের কোড নাম্বার কত ?

নগদ একাউন্ট লক হলে করণীয় কি বিষয়টি জানার আগে আমাদের জানা দরকার নগদ কি ধরনের প্রতিষ্ঠান এবং নগদের কোড নাম্বার কত। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক নগদ কি এবং কোড নাম্বার কত। নগদ হচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে সেরা টাকা লেনদেন কারি একটি প্রতিষ্ঠান যা মুঠোফোনের মাধ্যমে লেনদেন পরিচালিত হয়ে থাকে।

আরো পড়ুননগদে ক্যাশ আউট চার্জ কত ২০২৪ জানতে চোখ রাখুন

নগদ হচ্ছে অর্থ আদান-প্রদানে বাংলাদেশ ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের আওতায় বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মোবাইল ফোন ভিত্তিক ডিজিটাল আর্থিক সেবা প্রদান কারী একটি প্রতিষ্ঠান। নগদের মাধ্যমে আপনি দেশের যেকোন স্থান থেকে আপনার মোবাইলের অর্থ জমা, উত্তোলন এবং বিভিন্ন টাকা স্থানান্তর সহ ,বিভিন্ন বিল।

যেমন- বিদ্যুৎ বিল, পানির বিল, গ্যাস বিল, ইন্টারনেট, কেবল টিভি ইত্যাদির বিল পরিশোধ করতে পারেন। এছাড়া অনলাইনে নগদ ব্যবহার করে যেকোনো জায়গায় টাকা আদান-প্রদান করা যায়। নগদ বাংলাদেশের সবচেয়ে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা দানকারী একটি জনপ্রিয় প্রতিষ্ঠান যা আমাদের দেশে সর্বনিম্ন 

ক্যাশ আউট রেট এবং অন্যান্য লেনদেনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে কম খরচে নগদ প্রতিষ্ঠানটি বিশেষ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে চলেছে। আর এখন পর্যন্ত চালু আছে। নগদের হেড অফিসের ঠিকানা হচ্ছে - ডেলটা ডালিয়া টাওয়ার ( Delta dahlia Tower), Level  13 & 14 ,৩৬ কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ, বনানী, ঢাকা -১২১৩,বাংলাদেশ। 

নগদের কাস্টমার কেয়ার নাম্বার ১৬১৬৭ এবং ০৯৬০৯৬১৬১৬৭। এই দুটি নগদের হেল্প লাইনের নাম্বার।এসব নাম্বারে কল করে আপনি আপনার যেকোনো সমস্যা সমাধান করে নিতে পারেন। অথবা কোন অভিযোগ থাকলে জানাতে পারেন এবং কোন তথ্য জেনে নিতে পারেন। 

নগদের ওয়েব সাইট https://nagad.com.bd এই ওয়েবসাইটে ঢুকে আপনি আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন। নগদের কোড নাম্বার হচ্ছে  *১৬৭# । আপনার মোবাইল ফোন থেকে *167#এই নাম্বারে ডায়াল করে টাকা জমা উত্তোলন, মোবাইল ব্যালেন্স এবং বিদ্যুৎ বিল সহ যেকোনো ধরণের বিল ও  লেনদেন করতে পারবেন। 

এছাড়া আপনি যখন মোবাইল ফোনে নগদ একাউন্ট খুলবেন তখন একটি পার্সোনাল পিন কোড দিতে হয় ফোর ডিজিটের পিন কোড পিন নাম্বার যেমন ২৩৭৯ যা গোপন রাখতে হবে মোবাইল লেনদেনের ক্ষেত্রে অথবা যে কোন কাজে এই পিন নাম্বার টি আপনি ব্যবহার করবেন।কিন্তু অন্য কেউ যেন এই পিন কোড নাম্বার টি না জানতে পারে। এই নাম্বার টি শুধু আপনি মনে মনেই রেখে দেবেন।

নগদের পিন নাম্বার ভুলে গেলে করণীয় কি ?

আপনার নগদ একাউন্ট লক হলে করণীয় কি এই বিষয়টি নিয়ে একটু পরে আপনাকে আমি সঠিক তথ্য দেব। তবে তার আগে আপনি যদি নগদের পিন নাম্বার ভুলে যান তাহলে কি করবেন সেটা আমি আপনাকে জানিয়ে দিচ্ছি। আপনি যদি কোন কারনে নগদ একাউন্টের কোড বা পিন ভুলে যান।

আরো পড়ুন: বিকাশে একদিনে কত টাকা পাঠানো যায় ?

তাহলে এটা তাড়াতাড়ি পুনরুদ্ধার করা খুবই সহজ। আপনি যদি পিন নাম্বার ভুলে যান তাহলে আপনাকে পিন রিসেট করতে হবে।পিন রিসেট করতে আপনাকে ডায়াল করতে হবে *১৬৭# । তারপর পিন রিসেট অপশন সিলেক্ট করার জন্য ৮ লিখে সেন্ড করুন। তারপর আপনার এনআইডি (NID) কার্ড নাম্বার এবং জন্ম নিবন্ধনের সাল দিয়ে সেন্ড করুন। 


এবার পিন রিসেট সফল হলে আবার *১৬৭# ডায়াল করে নতুন পিন সেট করুন। তাহলেই হয়ে গেল আপনার ভুলে যাওয়া পিন নাম্বার নতুন ভাবে পিন নাম্বার সেট করার পদ্ধতি। এছাড়া আপনি কাস্টমার কেয়ার নাম্বার ১৬১৬৭ এ কল করেও নগদ একাউন্টে পিন রিসেট করতে পারবেন। এ

ক্ষেত্রে আপনাকে ১৬১৬৭ নম্বরে ফোন করে ঘটনার কথা বলতে হবে। তারপর নগদ অফিস থেকে আপনার সম্পর্কে কিছু তথ্য যেমন- আপনার নাম ,আপনার পিতার নাম, আপনার জন্ম তারিখ, আপনার শেষ লেনদেন, নগদের ব্যালেন্স ইত্যাদি সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে তখন তাদেরকে সঠিক তথ্য দিতে হবে।

তারপর তারা নতুন পিন কোড রিসেট করে দেবেন এবং আপনি তখন সহজেই আপনার নতুন পিন নাম্বার যুক্ত করতে পারবেন।

নগদ একাউন্ট লক হওয়ার কারণ:

নগদ একাউন্ট লক হলে করণীয় কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে হলে আমাদেরকে নগদ একাউন্ট লক হবে কি কারনে সেটা আগে জানার দরকার। আমাদের দেশে অথবা প্রবাসে অনেক মানুষের নগদ একাউন্ট রয়েছে। সবচেয়ে কম খরচে এবং খুবই দ্রুততম সময়ে লেনদেন করার সবচেয়ে উৎকৃষ্ট মাধ্যম হচ্ছে নগদ। 

আপনি যদি নগদ একাউন্ট ব্যালেন্স চেক করার জন্য বা যেকোনো কারণে বারবার অথবা সর্বোচ্চ তিন বার আপনার গোপন পিন টি ভুল করে চাপ দিলে অথবা ক্লিক করলে তখন আপনার নগদ একাউন্ট লক হয়ে যাবে। আর লক হয়ে গেলে তার করণীয় কি সেটাও আমাদেরকে জানতে হবে।

নগদ একাউন্ট লক হলে করণীয় ? 

এ পর্যায়ে আমি আপনাদেরকে জানিয়ে দিব যে নগদ একাউন্ট লক হলে করণীয় কি । আশা করছি আপনি আমার এই আর্টিকেলের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সঙ্গেই থাকবেন। যদি আপনার নগদ একাউন্ট লক হয়ে যায়। তখন আপনাকে কাস্টমার কেয়ারে ফোন করে জানাতে হবে। 

আরো পড়ুন : বিকাশ সেন্ড মানি হাজারে খরচ কত ২০২৪ জেনে নিন

নগদের কাস্টমার কেয়ারে কল করার জন্য নগদের কাস্টমার কেয়ার নাম্বার হলো ১৬১৬৭ । এই নাম্বারে কল করলে কাস্টমার কেয়ার থেকে আপনার কাছ থেকে কিছু ঘটনা বা কিছু তথ্য জানতে চাইবে। যেমন-আপনার নাম,আপনার বাবার নাম, আপনার মোবাইল নাম্বার, এন আই ডি কার্ড( NID )নাম্বার, 

আপনার জন্ম তারিখ, আপনার লাস্ট নগদ একাউন্টের লেনদেনের পরিমাণ ইত্যাদি জানতে চাইবে। তখন আপনি তাদেরকে সঠিক তথ্য দিবেন এবং বলবেন যে আপনার নগদ একাউন্ট লক হয়ে গেছে। আপনি সেটিকে আনলক করতে চান।এই সঠিক তথ্যের  ভিত্তিতে তারা আপনার নগদ একাউন্টের পিন রিসেট অপশন চালু করে দিবে। 

তখন আপনি পুনরায় পিন রিসেট করে আপনার একাউন্টে ঢুকতে পারবেন। তারপর কিছুক্ষণ পর নগদ একাউন্ট দেখার ডায়াল কোড *১৬৭# দিয়ে ঢুকলেই দেখতে পাবেন "ইন্টার নিউ পিন "(Inter new pin) চলে এসেছে। এখানে আপনি আপনার ইচ্ছামত পিন কোড বসিয়ে নিতে পারবেন এবং সেই সাথে আপনার নগদ একাউন্ট আবার চালু হয়ে যাবে।

আর এটাই হচ্ছে আপনার নগদ একাউন্টের লক খুলে আনলক হয়ে যাওয়ার পদ্ধতি। আসলে বারবার অথবা সর্বোচ্চ  ৩ বার ভুল পিন নাম্বার ডায়াল করলেই একাউন্ট লক হয়ে যায়।তাই আমরা সাবধানে বা সতর্ক অবস্থায় ডায়াল করবো যাতে পিন নাম্বার ভুল না হয়।

নগদ একাউন্ট খোলার নিয়ম:

নগদ একাউন্ট লক হলে করণীয় কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উপরের অংশে দেওয়া হয়েছে সে ক্ষেত্রে আপনি হয়তো জানতে পেরেছেন অ্যাকাউন্ট লক হলে কিভাবে খোলা যায়। এ পর্যায়ে নগদ একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে আমাদের জানা থাকা দরকার। বর্তমানে কোন কাগজপত্র ফরম পূরণের ঝামেলা ছাড়াই যেকোনো মোবাইল দিয়ে নগদ একাউন্ট খোলা যায়। সাধারণত তিনটি পদ্ধতিতে নগদ একাউন্ট খোলা যায়। 

প্রথমটি হচ্ছে -ইউএসএসডি (USSD ) কোড বা মোবাইল ডায়াল কোড*১৬৭# ব্যবহার করে।

দ্বিতীয় পদ্ধতি হচ্ছে- নগদ এজেন্টের মাধ্যমে।

তৃতীয় পদ্ধতি হচ্ছে- নগদ অ্যাপ ব্যবহার করে।

প্রথমটি হচ্ছে- ইউএসএসডি (USSD)  কোড বা মোবাইল ডায়াল কোড*১৬৭# ব্যবহার করে নগদ একাউন্ট খোলার নিয়ম-এই পদ্ধতিতে নগদ একাউন্ট খোলার কয়েকটি ধাপ রয়েছে। যেমন-

  • ধাপ নাম্বার ১: ডায়াল করুন আপনার মোবাইল দিয়ে"১৬৭# ।
  •  ধাপ নাম্বার ২: এবার খালি জায়গা দেখতে পাবেন। সেখানে একটি ৪ ডিজিটের পিন নাম্বার বসান ।
  • ধাপ নাম্বার ৩: তারপর নির্দেশাবলী অনুযায়ী আপনার সঠিক তথ্য প্রদান করুন ।আপনার নাম, আপনার মোবাইল নম্বর, আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর (এনআইডি) ,আপনার জন্ম তারিখ লিখুন, আপনার লিঙ্গ নির্বাচন করুন(পুরুষ /মহিলা), পিন নাম্বার সেট করুন, নিশ্চিতকরণের জন্য যে নম্বরটি দিয়েছেন সেই পিন নম্বরটি আবার লিখুন ।
  • ধাপ নাম্বার ৪: এবার "পাঠান" (সেন্ড) বাটনে চাপ দিন।
  • ধাপ নাম্বার ৫: এবার একটি নিশ্চিতকরণ বার্তা দেখতে পাবেন যে আপনার নগদ একাউন্ট সফল হয়েছে।

দ্বিতীয় পদ্ধতি হচ্ছে- নগদ এজেন্টের মাধ্যমে নগদ একাউন্ট খোলার নিয়ম- 

  • ধাপ নাম্বার ১: আপনার নিকটস্থ নগদ এজেন্টের কাছে যান। 
  • ধাপ নাম্বার ২: উল্লেখিত কাগজপত্র সঙ্গে রাখুন। যেমন- আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র (এন আই ডি) অথবা জন্ম নিবন্ধন সনদ, একটি সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি, আপনার একটি মোবাইল নাম্বার ইত্যাদি।
  • ধাপ নাম্বার ৩: নগদ এজেন্ট এর কাছে গিয়ে বলুন আমি নগদ একাউন্ট খুলতে চাই।
  • ধাপ নাম্বার ৪: এজেন্টের নির্দেশাবলী অনুযায়ী আপনার সঠিক তথ্য এজেন্ট এর নিকট প্রদান করুন। যেমন -আপনার একটি বৈধ মোবাইল নাম্বার, জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা জন্ম নিবন্ধন সনদ প্রদান করুন । একটি সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি প্রদান করুন। তাহলে এজেন্টের লোক আপনাকে নগদ অ্যাকাউন্ট সম্পূর্ণরূপে তৈরি করে দিবেন এবং সেই সাথে আপনি নগদ একাউন্ট পরিচালনা করতে পারবেন।

তৃতীয় পদ্ধতি হচ্ছে- নগদ অ্যাপ ব্যবহার করে নগদ একাউন্ট খোলার নিয়ম-

  • ধাপ নাম্বার ১: গুগল প্লে স্টোর থেকে নগদ অ্যাপ ডাউনলোড করুন এবং ইনস্টল করে খুলুন।
  • ধাপ নাম্বার ২: এরপর "অ্যাকাউন্ট খুলুন" দেখতে পাবেন সেই অপশনটিতে চাপ দিন।
  • ধাপ নাম্বার ৩: তারপর সেখানকার দের সব অলি অনুসরণ করে আপনার সঠিক তথ্য লিখুন। যেমন -আপনার পূর্ণ নাম আপনার সচল বাংলাদেশী মোবাইল নাম্বার আপনার এনআইডি কার্ড নাম্বার আপনার জন্ম তারিখ লিখুন আপনি পুরুষ নাকি মহিলা লিখুন একটি তার ডিজিটের পাসওয়ার্ড সেট করুন যে পাসওয়ার্ড দিয়েছেন সেই পাসওয়ার্ড নিশ্চিতকরণের জন্য আবার লিখুন আপনার পছন্দের ভাষা বাংলা ইংরেজি নির্বাচন করুন। 
  • ধাপ নাম্বার ৪: এবার "সম্মত"বাটনে চাপ দিন 
  • ধাপ নাম্বার ৫: তারপর আপনার মুখের ছবি খুব ভালো করে তুলুন যেন ঝাপসা না হয়।
  • ধাপ নাম্বার ৬: এরপর আপনার এনআইডি কার্ডের সামনের এবং পিছনের দিকে ছবি তুলুন স্পষ্ট যেন হয়।
  • ধাপ নাম্বার ৭: এবার "সাবমিট" বাটনে/ বোতামে চাপ দিন। 
  • ধাপ নাম্বার ৮: সাবমিট বাটনে ক্লিক করলে একটি নিশ্চিত করুন বার্তা পাওয়া যাবে সেখানে লেখা থাকবে আপনার নগদ একাউন্ট সবল ভাবে তৈরি হয়েছে। তাহলেই আপনি নগদ একাউন্ট এর মাধ্যমে যেকোন লেনদেন করতে পারবেন তবে আপনি যে পিন নম্বরটি দিয়েছেন অথবা পাঁচ ওয়াটটি দিয়েছেন সেটি আপনি গোপন রাখবেন এবং সবসময় মনে রাখবেন অন্য কেউ যেন না জানে।  
  • আরো পড়ুন : সবচেয়ে কম সুদে লোন দেয় কোন ব্যাঙ্ক

উপসংহার- নগদ একাউন্ট লক হলে করণীয়: 

উপসংহারে এসে আমি এই কথা বলে ইতি টানবো যে আর্টিকেলের মেইন পয়েন্ট ছিল নগদ একাউন্ট লক হলে করণীয় কি এবং নগদ একাউন্ট খোলার নিয়ম, নগদ একাউন্ট লক হওয়ার কারণ, নগদ একাউন্ট কি নগদ এর কোড নাম্বার কত, ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করেছি। আশা করছি আপনি আমার এই পোস্টটি প্রথম থেকে শুরু করে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েছেন। 

এবং অনেক উপকৃত হয়েছেন।তাই আপনি আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এবং আপনাকে আরো ধন্যবাদ জানাবো এই জন্যই যে আপনি দয়া করে এই পোস্টটি শেয়ার করে অন্যান্য ব্যক্তিদেরকে জানিয়ে দিন। যেন তারাও এই পোস্টটি পড়ে উপকৃত হতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url