টিউমার কিভাবে ক্যান্সারে পরিণত হয় জানতে চোখ রাখুন
সম্মানিত পাঠক, টিউমার কিভাবে ক্যান্সারে পরিণত হয় জানার জন্য আমার এই আর্টিকেলের উপরে চোখ রাখুন। আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চাই টিউমার কিভাবে ক্যান্সারে পরিণত হয় এবং টিউমার হলে কি মানুষ মারা যায় ?
চলুন তাহলে আমরা জেনে নেই টিউমার কিভাবে ক্যান্সারে পরিণত হয় এবং টিউমার হলে মানুষ মারা যায় কিনা।
টিউমার কিভাবে ক্যান্সারে পরিণত হয়:
টিউমার হচ্ছে শরীরের কোন জায়গায় যে কোন কোষের বৃদ্ধি। শরীরে মাংসের দলা অথবা চাকার মত ফোলা ভাব দেখা দিলে সেটাকে টিউমার বলা হয়। টিউমার সাধারণত দুই ধরনের হয়। বিনাইন টিউমার যা ক্যান্সারে পরিণত হয় না এবং ম্যালিগন্যান্ট টিউমার এটা হচ্ছে খারাপ ধরনের টিউমার যা ক্যান্সারে পরিণত হয়।
আরো পড়ুন :ব্রেন টিউমার হলে কিভাবে বুঝব জানতে চোখ রাখুন
খুব সাধারণভাবে বলা যায় মানুষের শরীরে যখন কোষ গুলো কোন কারনে অনিয়ন্ত্রিতভাবে বাড়তে থাকে। তখনই ত্বকের নিচে মাংসের দলা টাকার মত দেখা দিলে সেটাকে চিকিৎসকের ভাষায় টিউমার বলা হয়। এই টিউমার বিনাইন অথবা ম্যালিগন্যান্ট হতে পারে।
আর এই ম্যালিগন্যান্ট টিউমারকে ক্যান্সার বলা হয়।ম্যালিগন্যান্ট টিউমারের কোষ শরীরের বিভিন্ন অংশে ছড়িয়ে পড়ে। এই ধরনের টিউমারের প্রভাব খুব জটিল অথবা গুরুতর হতে পারে এবং দ্রুত চিকিৎসার দরকার পড়ে। এই ধরনের টিউমার জীবনের ঝুঁকি বা হুমকি স্বরূপ হতে পারে।
ম্যালিগন্যান্ট টিউমার খুব তাড়াতাড়ি দেহের বিভিন্ন অঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে এবং পরবর্তীতে ক্যান্সারে পরিণত হয়। সে ক্ষেত্রে সার্জারি, রেডিওথেরাপি বা কেমোথেরাপির সাহায্যে এই টিউমার অপসারণ করা যেতে পারে। আবার এই ম্যালিগন্যান্ট টিউমার চিকিৎসার পরেও পুনরায় ফিরে আসতে পারে।
সব টিউমারই ক্যান্সারে পরিণত হয় না। কিছু কিছু টিউমার আছে যা কেবল ক্যান্সারে পরিণত হয়। যখন টিউমারের কোষগুলো শরীরের বিভিন্ন অংশে বা অঙ্গে গিয়ে আরো নতুন টিউমার তৈরি করে তখন ক্যান্সারে পরিণত হতে পারে। অনেক মহিলার ক্ষেত্রে ব্রেস্টে চাকার মত বা গুটির মতো কিছু দেখা যেতে পারে।
এই বাড়তি চাকা বা গুটি টিউমার হতে পারে। তবে এটি কে কোনক্রমেই ক্যান্সার বলা যাবে না ।তবে এ ধরনের সমস্যা হলে তাড়াতাড়ি নিউরো মেডিসিন অথবা নিউরো সার্জারি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের নিকট গিয়ে চিকিৎসা নিতে হবে। তখন চিকিৎসক বিভিন্ন ধরণের পরীক্ষা যেমন- এম আর আই, সি ডি স্ক্যান ইত্যাদি পরীক্ষা করে দেখবেন যে এটা টিউমার কি না।
চিকিৎসকের ভাষায় সব টিউমার ক্যান্সার নয়। কিছু কিছু টিউমার গুলোর মধ্যে থাকা কোষগুলো শরীরের অন্য অংশ গিয়ে আরো নতুন টিউমার সৃষ্টি করে ।আবার সব ক্যান্সারও টিউমার নয়, যেখানে অস্বাভাবিক কোষগুলো জমাট বেঁধে প্রকাশ পায় । যেমন -ব্লাড ক্যান্সার।
তবে টিউমার চোট -বড় যে ধরনেরই হোক না কেন বিনাইন টিউমার অথবা ম্যালিগন্যান্ট যেকোনো ধরনের টিউমার শরীরে পুষে রাখা যাবে না ।দীর্ঘদিন পুসে রাখলে হয়তো যেকোন ধরনের ক্যান্সারে পরিণত হতে পারে।সুতরাং আপনার যদি এ ধরনের কোন সমস্যা দেখা দেয় তাহলে খুব তাড়াতাড়ি চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
টিউমার হলে কি মানুষ মারা যায়?
টিউমার কিভাবে ক্যান্সারে পরিণত হয় এবং টিউমার হলে কি মানুষ মারা যায়। জানতে আমার এই পোস্টের সঙ্গেই থাকুন। ম্যালিগন্যান্ট টিউমারের কোষ শরীরের বিভিন্ন অংশে ছড়িয়ে পড়ে এবং এ ধরনের টিউমার দ্রুত বৃদ্ধি পেতে থাকে।ম্যালিগন্যান্ট হল টিউমারের শেষ পর্যন্ত মৃত্যু ঘটনোর ক্ষমতা।
আরো পড়ুন: ডেঙ্গু জ্বর হলে মানুষ কি মারা যায় ?
যে কোন ম্যালিগন্যান্ট ধরনের যথাযথভাবে প্রভাবের কারণে মৃত্যু হতে পারে।ম্যালিগন্যান্ট টিউমার ক্যান্সার হিসেবে গণ্য করা হয়। এটা দ্রুতই মস্তিষ্কে এবং অন্যান্য জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে। দ্রুত চিকিৎসা নিলে এ ধরনের টিউমারও সেরে যায় ।কিন্তু এ ধরনের টিউমারের ক্ষেত্রে চিকিৎসা না নিলে ক্যান্সারে পরিণত হয়ে রোগীর মৃত্যু হতে পারে।
ব্রেন টিউমারের চিকিৎসা টিউমারের আকার ,ধরন ,রোগের বয়স এবং শারীরিক অবস্থার উপর ভিত্তি করে চিকিৎসা নির্ভর করে। এ ধরনের টিউমারের ক্ষেত্রে অপারেশন বা অস্ত্রোপচার, রেডিওথেরাপি, কেমোথেরাপি ইত্যাদির মাধ্যমে চিকিৎসা দেওয়া হয়। তবে কোন কোন সময় এ ধরনের টিউমার ভালো চিকিৎসা
করেও কাঙ্খিত ফলাফল পাওয়া যায় না ফলে রোগীর মৃত্যু ঘটে। যেহেতু আগেই বলেছি টিউমার দুই ধরনের এগুলো হলো বিনাইন টিউমার ও ম্যালিগন্যান্ট। চিকিৎসকদের মতে, বিনাইন টিউমার ক্যান্সারে পরিণত হয় না । এ ধরনের টিউমারে রোগীর মৃত্যু হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।
এটা চিকিৎসার মাধ্যমে ভালো করা সম্ভব ।আর মালিগন্যান্ট টিউমার ক্যান্সারে পরিণত হয়ে জটিল আকার ধারণ করে। এটা কে চিকিৎসকের ভাষায় ক্যান্সার টিউমারও বলা হয়ে থাকে।এই ধরনের টিউমারের ক্ষেত্রে চিকিৎসক অনেক উন্নত চিকিৎসা দিলেও কোন কোন ক্ষেত্রে অথবা কোন কোন সময় রোগীর মৃত্যু হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
টিউমার হলে কোন ডাক্তার দেখাতে হবে:
টিউমার কিভাবে ক্যান্সারে পরিণত হয় তা আমরা উপরের আলোচনার মাধ্যমে জানতে পারলাম।এ পর্যায়ে টিউমার হলে কোন ডাক্তার দেখাতে হবে।সেটা নিয়ে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চাই। টিউমারের ধরন অনুযায়ী ডাক্তার দেখালে ভালো হয়। যেমন মাথায় যদি টিউমার হয় তাহলে নিম্নোক্ত ডাক্তারদের সাথে পরামর্শ নেওয়া উচিত--
- মাথায় টিউমার হলে নিউরো সার্জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করে চিকিৎসা নেওয়া উচিত। মাথার টিউমারের জন্য তারা খুব ভালো এক্সপার্ট। মাথার টিউমারকে তারা সরাসরি অপারেশন করে পুরোপুরি সারিয়ে দেয়।
- মাথার টিউমারের জন্য নিউরোলজিস্ট বিভাগের চিকিৎসকরা মাথার টিউমারের ধরন এবং মাত্রা নির্ণয় করে থাকেন। সুতরাং মাথায় টিউমার হলে নিউরোলজিস্ট বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের সাথে পরামর্শ নেওয়া উচিত।
- বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক রেডিওলজিস্ট, প্যাথলজিস্ট, অংকোলজিস্ট ইত্যাদি।তারা টিউমারের প্রকৃতি বা ধরন সম্পর্কে সঠিক ধারণা দিয়ে থাকেন।
- আপনি যদি যেকোনো ধরনের টিউমারে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। তাহলে দেরি না করে একজন টিউমার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসককে দেখান এবং তাকে দেখানোর পাশাপাশি টিউমারের সার্জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসককে দেখান কারণ সার্জারি প্রয়োজন পড়তে পারে। তখন অবশ্যই আপনাকে সার্জারি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।
- ব্রেস্ট টিউমারের চিকিৎসার জন্য আপনানি একজন জেনারেল, ব্রেস্ট ও সার্জারি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
- আপনার যদি পায়ুপথে টিউমার হয়ে থাকে তাহলে একজন অভিজ্ঞ সার্জারি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের নিকট দেখাতে পারেন।
- আপনার যদি পেটে টিউমার হয় তাহলে আগে মেডিসিন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসককে দেখান। তাহলে উনি কোন ডাক্তারের কাছে গেলে ভালো হবে পরামর্শ দিবেন। অথবা পেটে টিউমার হলে সরাসরি সার্জারি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের নিকট শরণাপন্ন হতে পারেন।
ব্রেন টিউমার কেন হয় ?
মস্তিষ্কে যখন কোষের বৃদ্ধি অস্বাভাবিক বেড়ে যায় তখন ব্রেন টিউমারের সৃষ্টি হয়। এই ব্রেন টিউমার দুই ধরনের হতে পারে। একটি হলো ক্যান্সার যুক্ত অর্থাৎ ম্যালিগন্যান্ট নামক টিউমার। এবং আরেকটি হচ্ছে বিনাইন অর্থাৎ এটি হচ্ছে ক্যান্সার হীন। এটা ক্যান্সারে পরিণত হয় না।
টিউমার কিভাবে ক্যান্সারে পরিণত হয় সেটা হল ম্যালিগন্যান্ট ব্রেন টিউমার বৃদ্ধি পেলে মস্তিষ্কের ভিতরে চাপ বাড়তে থাকে। এটা মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব বিস্তার করে ক্যান্সারে পরিণত হতে পারে।নানা ধরনের কারণে ব্রেন টিউমার হতে পারে ।মস্তিষ্কে স্বাভাবিক কোষ গুলির ডিএনএ তে কোন সমস্যা থাকে অথবা ত্রুটি থাকে।
মস্তিষ্কের কোষগুলো পর্যায়ক্রমে ছড়িয়ে যায় এবং মরে যায়। যার পরিবর্তে অন্য কোষের সৃষ্টি হতে পারে।অনেক ক্ষেত্রে নতুন কোষের সৃষ্টি হলে পুরনো কোষগুলো সম্পূর্ণভাবে বিনষ্ট হয় না। যার কারণে এই কোর্সগুলো জমাট বেঁধে টিউমার সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আবার কোন কোন ক্ষেত্রে বংশগত কারণেও
ব্রেন টিউমার হতে পারে।অর্থাৎ আপনার বাবা-মা, দাদা-দাদি ,অথবা আপনার কোন আত্মীয়-স্বজনের ব্রেন টিউমার থাকলে আপনারও ব্রেন টিউমার হতে পারে। আমাদের শরীরে কিছু জিন আছে যা টিউমার হওয়ার প্রক্রিয়াকে বাধার সৃষ্টি করে। চিকিৎসকদের ভাষায় এদেরকে বলে টিউমার সাপ্রেসর জিন।
যখন কোন কারনে টিউমার সাপ্রেসর জিন যদি ঠিকমতো কাজ না করতে পারে তখন ব্রেন টিউমারের সৃষ্টি হতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনি দেরি না করে উপরে উল্লেখিত টিউমার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের নিকট শরণাপন্ন হন।
ব্রেন টিউমার অপারেশন করতে কত টাকা লাগে:
টিউমার কিভাবে ক্যান্সারে পরিণত হয় একই আলোচনা করতে গিয়ে ব্রেন টিউমারের অপারেশন খরচ কত টাকা হতে পারে সেটাও আলোচনা করার প্রয়োজন মনে করছি। টিউমারের ধরন অনুযায়ী এবং মেডিকেল অথবা ক্লিনিক অথবা স্থানের উপর ভিত্তি করে ব্রেন টিউমার অপারেশনের খরচ হয়।
নির্দিষ্ট করে বলা যাবে না যে ব্রেন টিউমারে অপারেশনের জন্য কত খরচ হবে। তবে টিউমার অপারেশন করতে কত টাকা লাগতে পারে তা এখন একটি ধারনা দেব। আমাদের দেশে অর্থাৎ বাংলাদেশে ব্রেন টিউমার অপারেশনের জন্য গড় খরচ হতে পারে প্রায় ২ লাখ টাকা থেকে ১০ লাখ টাকা। নিম্নে কিছু খরচের তথ্য উল্লেখ করা হলো-
- ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে-ব্রেন টিউমারের অপারেশন খরচ ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা থেকে ৬ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে।
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে- ব্রেন টিউমার অপারেশন করতে ৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা থেকে ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে।
- এপেক্স হাসপাতালে ব্রেন টিউমার অপারেশন করতে ৫ লাখ টাকা থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে।
- ভারতে বা ইন্ডিয়াতে ব্রেন টিউমার অপারেশন বা সার্জারির খরচ টিউমারের অস্থিরতার উপর ভিত্তি করে খরচটা নির্ভর করবে।তা নিম্নরূপ-
- ভারতে ব্রেন টিউমারের সার্জারির জন্য খরচ হবে প্রায় 1 লাখ 50 থেকে 5 লাখ হতে পারে। এবং ভারতের হায়দ্রাবাদে মস্তিষ্কে অস্ত্র প্রচারের মূল্য 90 হাজার থেকে 4 লাখ 75 হাজার পর্যন্ত।
- ভারতের নাগপুর শহরে ব্রেন টিউমার সার্জারি করতে খরচ হতে পারে প্রায় 1 লাখ 50 হাজার টাকা।
- ভারতের ইন্দোর শহরে ব্রেন টিউমার সার্জারির খরচ প্রায় 2 লাখ টাকা হতে পারে।
- ভারতের ঔরাঙ্গাবাদ শহরে ব্রেন টিউমার অপারেশন করতে 1 লাখ 50 হাজার টাকা থেকে 4 লাখ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
- তবে আপনি যদি ভারতে অথবা বাংলাদেশে ব্রেন টিউমার চিকিৎসা করতে চান তাহলে সরাসরি মেডিকেল কর্তৃপক্ষের সাথে কত টাকা খরচ হতে পারে সে সম্পর্কে আলোচনা করে নেওয়া ভালো।
শেষ কথা-টিউমার কিভাবে ক্যান্সারে পরিণত হয়:
টিউমার হলে কি মানুষ মারা যায়,টিউমার হলে কোন ডাক্তার দেখাতে হবে, ব্রেন টিউমার কেন হয় ,টিউমার কিভাবে ক্যান্সারে পরিণত হয়, ব্রেন টিউমারের জন্য কত টাকা খরচ হতে পারে। ইত্যাদি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত তথ্য আপনাদেরকে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আশা করছি পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েছেন এবং কিছুটা হলেও উপকার পেয়েছেন।
আরো পড়ুন: বুকে ব্যথা মানেই কি হৃদ রোগ এর লক্ষণ জেনে নিন
টিউমারের লক্ষণ দেখা দিলে আপনি দেরি না করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নিউরো মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অথবা সার্জারি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের নিকট শরণাপন্ন হন। আমার এই পোষ্টের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। পোস্টটি শেয়ার করে আপনার রিলেটিভ দেরকেও জানিয়ে দিন যেন তারাও উপকৃত হতে পারেন।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url