বিকাশে একদিনে কত টাকা পাঠানো যায় জেনে রাখুন
প্রিয় পাঠক বন্ধু ,আপনি কি জানেন বিকাশে একদিনে কত টাকা পাঠানো যায় ? যদি না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি শুধুমাত্র আপনার জন্য। আজ আমি বিকাশে একদিনে কত টাকা পাঠানো যায় সে সম্পর্কে সঠিক তথ্য দেব।
তাই বিকাশে একদিনে কত টাকা পাঠানো যায় বিষয়টি জানার জন্য আপনাকে এই আর্টিকেল টি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কষ্ট করে হলেও পড়ুন।
বিকাশে একদিনে কত টাকা পাঠানো যায় ?
বিকাশের মাধ্যমে টাকা আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে গ্রাহকরা দারুন সুবিধা ভোগ করছে। বিকাশে একদিনে কত টাকা পাঠানো যায় ? এটি জানার আগে বিকাশ সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ধারণা থাকা আমাদের দরকার। বিকাশ হচ্ছে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় অর্থ স্থানান্তর সেবা দানকারী একটি জনপ্রিয় প্রতিষ্ঠান যা মোবাইল ফোন ভিত্তিক অর্থ আদান প্রদান করে থাকে।
আরো পড়ুন: সবচেয়ে কম সুদে লোন দেয় কোন ব্যাংক ?
এই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে গ্রাহকরা বিকাশ একাউন্ট খুলে •247# ডায়াল করে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে টাকা পাঠানো, টাকা উত্তোলন, টাকা জমা দেওয়া, মোবাইল রিচার্জ, বিভিন্ন ধরনের বিল দেওয়া ইত্যাদি সেবা গুলো গ্রাহকরা ভোগ করে চলছেন।এটি একটি সবচেয়ে বড় অর্থায়ন বাংলাদেশী প্রতিষ্ঠান যা ২০১১ সালে প্রথম চালু হয়। এবং এর প্রথম উদ্যোক্তা হলেন কামাল কাদির( সিইও)।
এটার সদর দপ্তর হচ্ছে স্বাধীনতা টাওয়ার ১, বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ জাহাঙ্গীর গেট, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা, বাংলাদেশ। অতি অল্প সময়ের মধ্যে এই প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ সহ অন্যান্য দেশেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। একজন গ্রাহক তার বিকাশ একাউন্ট থেকে প্রতিদিন সর্বোচ্চ ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত তুলতে পারবেন এবং পাঠাতে পারবেন ।
একদিনে সর্বোচ্চ ২৫ হাজার টাকা হলে তাহলে মাসে হচ্ছে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত টাকা তুলতে এবং পাঠাতে পারবেন। একজন গ্রাহক যেকোনো সময় তার একাউন্টে তার সর্বোচ্চ ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত রাখতে পারবেন। যেকোন প্রিপেইড নম্বরে সর্বোচ্চ ১ হাজার টাকা এবং পোস্ট পেইড নম্বরে সর্বোচ্চ ৫হাজার টাকা মোবাইল রিচার্জ করতে পারবেন।
তবে যদি কোন অফার থাকে তাহলে কম বেশি হতে পারে। অন্যদিকে বাংলাদেশি প্রবাসী যারা তারা তাদের বিকাশ একাউন্টে সর্বোচ্চ রেমিটেন্স এর ক্ষেত্রে দেশের বাইরে থেকে একজন ব্যক্তি বাংলাদেশে সর্বোচ্চ ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত পাঠাতে পারবেন এবং পেরিত টাকার সাথে প্রতিবছর আড়াই পার্সেন্ট সরকারি প্রণোদনা যুক্ত হবে। তাই আপনি চাইলে বিকাশ একাউন্টে আপনাকে এভাবে টাকা লেনদেন বা মোবাইল করতে পারেন।
বিকাশ থেকে লোন নিতে হলে কি করতে হবে ?
বিকাশে একদিনে কত টাকা পাঠানো যায় ? সেটা জানতে গেলে বিকাশ থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম কি তা আমাদের জানার দরকার বলে আমি মনে করি। তাই চলুন তাহলে জেনে নেই বিকাশ থেকে লোন নিতে হলে কি করতে হবে ? মোবাইলের মাধ্যমে আর্থিক সেভাবে তার প্রতিষ্ঠানগুলো লেনদেন ,মোবাইল রিচার্জ সহ বিভিন্ন সুবিধা দিয়ে থাকলেও লোন কার্যক্রমের সিষ্টেম না থাকার কারণে প্রায় অনেকখানি অসম্পূর্ণ ছিল এই প্রতিষ্ঠানটি।
কিন্তু বর্তমানে সিটি ব্যাংক ও বিকাশের ডিজিটাল ন্যানো লোন কার্যক্রম মোবাইল আর্থিক সম্পূর্ণ রূপে কাজ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করছেন। তাই এই খাতটি যতখানি অসম্পূর্ণ ছিল তা এখন সম্পূর্ণ হয়ে গেছে।বিকাশ থেকে ঋণ নিতে একজন গ্রাহকের কোন ব্যাংক একাউন্ট লাগে না। একজন বিকাশ একাউন্ট হোল্ডার তার অ্যাকাউন্ট থেকেই লোনের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
এবং ঋণ গ্রহণ ও লোনের টাকা পরিশোধ করতে পারবেন। এমনকি বিকাশ একাউন্ট থেকে ঋণ নিতে গেলে কোন জামানত প্রয়োজন হয় না। কোন ব্যক্তির জমির দলিল, সম্পত্তি, অলংকার বা নামিনি প্রয়োজন নেই। তবে সব গ্রাহকেরা বিকাশের এই লোন সুবিধা পাবেন না। যাদের পুরাতন বিকাশ একাউন্ট রয়েছে অর্থাৎ জাতীয় পরিচয় পত্র দিয়ে
কেওয়াইসি (KYC )ফরম পূরণ করে বিকাশ একাউন্ট করেছেন। তারা এই ঋণ সুবিধা পাবেন না। অন্যদিকে যারা ই কেওয়াইসি(e-KYC )বা বায়োমেট্রিক পদ্ধতির মাধ্যমে ই কেওয়াইসি সম্পন্ন করে গ্রাহক হয়েছেন অথবা অল্প সময়ের জন্য বিকাশ ব্যবহার করেছেন তারাও এই ঋণ সুবিধা পাবেন না। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনার ভিত্তিতে
শুধুমাত্র বায়োমেট্রিক পদ্ধতির দ্বারা ই কে ওয়াই সি সম্পূর্ণ করে যারা গ্রাহক হয়েছেন এবং দীর্ঘদিন অ্যাপ ব্যবহার করে লেনদেন করছেন তারা এই লোন সুবিধা পাওয়ার সুযোগ পাবেন। বিকাশ থেকে ঋণ পাওয়ার ক্ষেত্রে বায়োমেট্রিক পদ্ধতির সাহায্যে ই কে অয়াইসি e-KYC বিকাশ একাউন্ট সম্পন্ন থাকতে হবে এবং সেই সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করে লেনদেন করতে হবে। তাহলে সেই গ্রাহক তার বিকাশ একাউন্ট থেকে ঋণ গ্রহণ করতে পারবেন।
সিটি ব্যাংক বিকাশ লোন আবেদন অনলাইনেই করা সম্ভব। বিকাশ লোন নেওয়ার জন্য আপনার বিকাশ অ্যাপ থেকে একাউন্টে লগ ইন করুন তারপর বিকাশের লোন আইকনে ক্লিক করে লোন নেওয়ার জন্য অনুরোধ করুন। ৯% সুদ হারে আপাতত ৫ শত টাকা থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত বিকাশ লোন নেওয়া যাবে। তবে এক্ষেত্রে তিন মাসের মধ্যে এই ঋণ সমান কিস্তিতে বিকাশ একাউন্ট থেকে নির্ধারিত তারিখের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে।
আপনি বিকাশ একাউন্ট থেকে ঋণ নেওয়ার জন্য আবেদন করলে (সিটি ব্যাংক থেকে) ঋণের জন্য সিটি ব্যাংকের ডিজিটাল ঋণ আপনার বিকাশ একাউন্টে বিতরণ করা হবে।
বিকাশ থেকে সর্বোচ্চ কত টাকা লোন নেওয়া যায় ?
বিকাশে একদিনে কত টাকা পাঠানো যায় এবং বিকাশ থেকে সর্বোচ্চ কত টাকা লোন নেওয়া যায় বিষয় দুটি শুনতে একই ধরনের হলেও এর মধ্যে অনেকখানি পার্থক্য রয়েছে। বিকাশে একদিনে কত টাকা পাঠানো যায় বিষয়টি নিয়ে উপরে আলোচনা হয়েছে। এখন বিকাশ থেকে সর্বোচ্চ কত টাকা লোন নেওয়া যায় সেটা নিয়ে আমি কিছু ধারণা আপনাদেরকে দিতে চায়।আশা করছি আপনি আমার এই আর্টিকেলের সঙ্গেই থাকবেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী আপাতত বিকাশ থেকে ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত লোন নেওয়া যাবে তবে এই ঋণের পরিমাণ আরো বাড়তে পারে। সিটি ব্যাংক বিকাশ লোনের ক্ষেত্রে ৯% সুদ হারে এই লোন নিতে পারবেন। তবে তিন মাসের সমান কিস্তিতে এই লোন পরিশোধ করতে হবে।
যদি কিস্তি দিতে দেরি হয় অথবা লোন পরিশোধ করতে যদি দেরি হয় তাহলে বিলম্ব কি হিসাবে 2% ধরা হয়ে থাকে। তবে বর্তমানে বেসরকারি সিটি ব্যাংক মোবাইল ফোনে আর্থিক সেবার জন্য বিকাশের গ্রাহকের ঋণ নেওয়ার জন্য ঋণের সীমা বাড়াচ্ছেন বলে জানিয়েছেন। ঋণের পরিমাণ সর্বোচ্চ 20 হাজার টাকার পর্যন্ত হলেও বর্তমানে তা বাড়িয়ে ৩০ হাজার টাকা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এই সিটি ব্যাংক।
ঋণের সীমা বৃদ্ধির পাশাপাশি আরো ছয় লাখের মত গ্রাহককে ঋণ দেওয়ার জন্য বিকাশ থেকে তালিকা করেছে ফলে ১৮ লাখ গ্রাহক বিকাশ থেকে লোন নেওয়ার জন্য সুযোগ সুবিধা পাবেন।
সিটি ব্যাংক কত টাকা লোন দেয় ?
বিকাশে একদিনে কত টাকা পাঠানো যায় ? এটা আমরা উপরে আলোচনার মাধ্যমে জানতে পারলাম। এবার আসুন পাঠক বন্ধুরা সিটি ব্যাংক কত টাকা লোন দেয় সে সম্পর্কে আমরা জেনে নিই। দেশের বিভিন্ন ব্যাংক বিভিন্ন এমাউন্টে লোন দিয়ে থাকে। সিটি ব্যাংক তাদের মধ্যে একটি অন্যতম। বিভিন্ন খাতে সিটি ব্যাংক লোন দিয়ে থাকে সেগুলোর মধ্যে
হোম লোন বা স্বপ্নের বাড়ি তৈরি করার জন্য সিটি ব্যাংক দিচ্ছেন খুব সহজ শর্তে হোম লোন। আপনার বয়স যদি ২২ থেকে ৬৫ বছর হয়ে থাকে ।তাহলে আপনি এই ব্যাংক থেকে খুবই সহজ শর্তসাপেক্ষে ৫ লক্ষ টাকা থেকে ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত সিটি ব্যাংক থেকে হোম লোন নিতে পারবেন এবং লোনের অর্থ পরিশোধের জন্য আপনাকে সময় পাবেন ১ থেকে ২৫ বছর।
এছাড়া রয়েছে পার্সোনাল লোন বা ব্যক্তিগত লোন। আপনার স্বপ্ন পূরণ করতে আপনার লক্ষ্য মাত্রায় পৌঁছাতে সিটি ব্যাংকের ব্যক্তিগত ঋণের প্যাকেজটি আপনি গ্রহণ করতে পারেন। এই ঋণের ক্ষেত্রে ঋণের পরিমাণ হচ্ছে এক লক্ষ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ দিয়ে থাকে। এই ঋণ পরিশোধের মেয়াদ এক বছর থেকে বছর পাঁচ বছর পর্যন্ত ।
এক্ষেত্রে আপনার বয়স হতে হবে ২২ থেকে ৬০ বছর। সিটি ব্যাংকে কর্মরত কর্মজীবীদের জন্য নূন্যতম এক বছর চাকুরীর বয়স হতে হবে। ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে ন্যূনতম তিন বছর। মাসিক আয় এর পরিমাণ বেতনভোগী চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে ২০ হাজার টাকা। স্বনিযুক্ত পেশাজীবীদের ক্ষেত্রে ৫০ হাজার টাকা এবং ব্যবসায়ী ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে ৫০হাজার টাকা ।
উল্লেখিত যোগ্যতার পরিপ্রেক্ষিতে আপনি সিটি ব্যাংক থেকে ১ লক্ষ টাকা থেকে ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন নিতে পারবেন ।যেহেতু সিটি ব্যাংক নানা ধরনের লোন দিয়ে থাকে তাই এই ব্যাংকের ক্ষেত্রে সবগুলো ঋণের ক্ষেত্রে একটি গড় হিসাব সেটি হলো সিটি ব্যাংক সাধারণ সুদের হার ৯% থেকে ১২% পর্যন্ত হয়ে থাকে।
আরো পড়ুন: আইপিএস ও ইউপিএস কেনার আগে যে বিষয় গুলো জানা প্রয়োজন
তবে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ যেকোনো মুহূর্তে এই লেনদেনের ক্ষেত্রে লোনের অংক এবং সুদের হার কমবেশি করতে পারেন। তাই আপনি যদি এই ব্যাংক থেকে লোন নিতে চান তাহলে আপনার নিকটস্থ এই ব্যাংকের যে কোন শাখায় গিয়ে কর্মচারী কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে লোন আবেদন করতে পারেন।
বিকাশ লোন পরিশোধ না করলে কি হয় ?
বিকাশে একদিনে কত টাকা পাঠানো যায় ? সেটি আলোচনা করতে গিয়ে বিকাশ লোন পরিশোধ করতে না পারলে কি হবে বা বিকাশ কর্তৃপক্ষ কি করবে সেটা জানার জন্য আগ্রহ জাগে। তাই আসুন বিকাশ থেকে লোন নিলে পরিশোধ না করলে কি হবে আমরা জেনে নেই। নির্দিষ্ট সময় বা তারিখের মধ্যে ঋণের কিস্তি বা ঋণ পরিশোধ করতে সফল না হলে আপনার উপর আর্থিক সিটি ব্যাংক ২% জরিমানা হার আরোপ করবে।
এই জরিমানা এড়াতে লোন পরিশোধের নির্দিষ্ট তারিখে আপনার বিকাশ একাউন্টে পর্যাপ্ত ব্যালেন্স নিশ্চিত করতে হবে। বিকাশ ইন্টারেস্ট প্রতিদিন সংযুক্ত হয় সুতরাং সঠিক সময়ে কিস্তি পরিষদ করতে সফল না হলে এর সাথে প্রতিদিনের জন্য অতিরিক্ত ইন্টারেস্ট যুক্ত হবে এছাড়াও আপনার পরিবারের উপর সিটি ব্যাংকের পক্ষ থেকে জরিমানা অথবা লেট পেনাল্টি ইন্টারেস্ট প্রযোজ্য হবে।
তাই বিকাশ থেকে যদি আপনি লোন নিয়ে থাকেন তাহলে প্যানাল্টি এড়াতে আপনি নির্দিষ্ট সময়ে ঋণের কিস্তি অথবা পুরো লোনের টাকা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পরিশোধ করুন। নইলে ইন্টারেস্ট সহ টাকার পরিমান আরো অনেক গুণ বৃদ্ধি পাবে।
শেষ কথা-বিকাশে একদিনে কত টাকা পাঠানো যায় ?
বিকাশ সম্পর্কিত আলোচনার শেষ প্রান্তে এসে আমি এই কথা বলে শেষ করবো যে বিকাশে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায় এবং কত টাকা উঠানো যায় বাংলাদেশি প্রবাসীরা কত টাকা পাঠাতে পারবে বিকাশ থেকে লোন নিতে হলে কি করতে হয়, বিকাশে সর্বোচ্চ কত টাকা লোন দেওয়া যায় ,সিটি ব্যাংক কত টাকা লোন দেয়, বিকাশ লোন পরিশোধ না করলে কি হয় ?
আরো পড়ুন:১৫ই আগষ্ট জাতিয় শোক দিবস পালন করা হয় কত সাল থেকে
ইত্যাদি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনার সুবিধা অনুযায়ী আপনার নিকটস্থ যে কোন ব্যাংক অথবা বিকাশ থেকে সরাসরি শাখায় গিয়ে আলোচনার মাধ্যমে লোন নিলে ভালো হয়। তবে এটা জেনে রাখা ভালো যে বিকাশ বলেন আর ব্যাংক বলেন সব প্রতিষ্ঠানে লেনদেনের ক্ষেত্রে টাকার পরিমান যেকোনো সময় কম বেশি হতে পারে এবং সেই সাথে সুদের পরিমাণও কম-বেশি হতে পারে। তাই আপনাকে অনুরোধ করে বলছি সরাসরি উক্ত প্রতিষ্ঠানে গিয়ে আলোচনার মাধ্যমে লোন নিন।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url