নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা কি কি জানলে অবাক হবেন

 প্রিয় পাঠক আপনি কি জানেন নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা কি কি ? যদি না জেনে থাকেন তাহলে নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা কি কি তা জানার জন্য আমার এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন।অনেকেই জানে না যে নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা কি কি। 

সেই জন্য আজ আমি নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করব আসুন তাহলে দেরি না করে শুরু করা যাক নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা আলোচনা করি।

নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা কি কি:

নিম পাতা হচ্ছে খুবই তেতো জাতীয় একটি গাছের পাতা। এই গাছটি মোটামুটি ভালোই বড় আকার ধারণ করে।এর ছোট ছোট ফল আছে এবং ছোট ছোট পাতা আছে। এই গাছের ছোট ছোট ফল আঙ্গুর ফলের মত দেখতে কিন্তু এই নিম গাছের পাতা এবং ফল পৃথিবীর যেকোন গাছের পাতা বা ফলের চেয়ে সবচেয়ে বেশি তেতো। 

আরো পড়ুন: গর্ভবতী মায়ের যত্ন কিভাবে নিবেন

কিন্তু এটি সবচেয়ে বেশি তেতো হলেও এই গাছের পাতা মানুষের জীবনে বহু ধরনের কাজে লাগে। এই গাছের কাঠ অনেক শক্ত তাই। এই কাঠ দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ফার্নিচার তৈরি করলে অনেক ভালো হয়। কারণ এই কাঠ তেতো বলে ঘুণে ধরে না বা পোকাতেও খায় না এবং সহজে নষ্ট হয় না। 

নিম গাছের পাতা প্রচুর তেতো হলেও এই পাতা বহু ধরনের আমাদের জীবনে কাজে লাগে বা নানা ধরনের উপকার হয়। যেমন- নিম পাতার চা পেটের সমস্যা দূর করে, নিমপাতা পানিতে ফুটিয়ে সাধারণ পানির সঙ্গে মিশিয়ে গোসল করলে ত্বকের রোগ কমে, এই পাতা মুখের ব্রণ কমাতে সাহায্য করে, নিম পাতা কৃমি 

ধ্বংস করে, দাঁতের রোগ সারায়, রক্তের সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণ করে, জন্ডিস রোগের কাজ করে,চোখের জন্য কাজ করে, এলার্জির জন্য কাজ করে ,রক্ত পরিষ্কার করে, ঠান্ডা জনিত বুকের ব্যথা সারায়, ওজন কমাতে ,খুশকি দূর করতে, উকুন বিনাশে ইত্যাদি বহু ধরনের কাজ করে এই নিম পাতা।

নিমপাতা কৃমি নিরাময় করে যেভাবে:

নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা কি কি তা আমি এখন নিম্নে পয়েন্ট আকারে আলোচনা করব। প্রথমে নিমপাতার উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করব তারপর নিমপাতার অপকারিতা বা ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে এই পোস্টে তুলে ধরব।আশা করছি আপনি আমার এই পোস্টের সঙ্গেই থাকবেন। 

বিশেষ করে বাচ্চাদের পেটে কৃমি হলে পেট বড় হওয়া সহ শরীর শুকিয়ে যায় বা ফ্যাকাসে হয়ে যায়। নিম পাতার রস এই কৃমি দূর করতে দারুন কাজ করে। নিম পাতার রস শিশুদের খাওয়ালে কৃমি ধ্বংস হয়ে যায়। ৫০ মিলিগ্রাম নিম গাছের চামড়ার গুড়া সকালে খালি পেটে দিনে তিনবার সামান্য গরম পানির সঙ্গে খেলে কৃমির উপদ্রব হতে রক্ষা পাওয়া যায় ।

এইভাবে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ১ থেকে দেড় গ্রাম মাত্রায় নিয়মিত এক সপ্তাহ সেবন করলে কৃমি ধ্বংস হয়ে যাবে।

ত্বকের যত্নে নিম পাতা: 

নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা কি কি সে সম্পর্কে জানতে হলে পুরোপুরি এই আর্টিকেলটি পড়ুন। এবং জানুন ত্বকের যত্নে নিমপাতা কিভাবে কাজ করে ।মানুষের ত্বকের বা মুখের দাগ দূর করতে এই পাতা খুবই উপকারী। মুখের ব্রণ দূর করতে নিম পাতা খেতে পারেন। নিমপাতার রস মাথায় নিয়মিত মাখলে মাথার চুলকানি কমে।

নিয়মিত নিম পাতার রস কাঁচা হলুদের সঙ্গে মিশিয়ে লাগালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। আপনার স্কিনে যদি চুলকানি থাকে তাহলে গোসলের পানির সাথে নিম পাতার সিদ্ধ পানি মিশিয়ে নিয়ে এই পানি দিয়ে নিয়মিত গোসল করুন ।দেখবেন চুলকানি পালিয়ে গেছে।

ডায়াবেটিস প্রতিরোধে নিমপাতা: 

নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা কি কি তা জানতে আরো দেখুন।পৃথিবীতে ডায়াবেটিস রোগের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।  ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে নিম পাতার রস দারুন কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এই নিম পাতা ডায়াবেটিসের কাজে ব্যবহৃত হয়। তা হয়তো অনেক মানুষই জানে না। প্রতিদিন এক টেবিল চামচ নিম পাতার রস খালি পেটে ৩ থেকে ৪  মাস খেলে ডায়াবেটিসের সমস্যা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

যাদের কোলেস্টরেলের সমস্যা রয়েছে তারা প্রতিদিন নিম পাতার রস খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যাবে। প্রতিদিন সকালে ৪ থেকে ৫ টি গোল মরিচ ও ১০ থেকে ১২ টি নিমপাতা একসাথে পিষিয়ে খেলে তা ডায়াবেটিস কমাতে সাহায্য করে। তাই আপনি যদি ডায়াবেটিসের রোগী হয়ে থাকেন তাহলে নিঃসন্দেহে হাতের নাগালে পাওয়া এই নিমপাতা আপনি খেতে পারেন।

নিম পাতা দাঁতের রোগ প্রতিরোধ করে:

নিম পাতার উপকারিতা কি কি তার মধ্যে এটা দাঁতের রোগ প্রতিরোধ করে এটিও এক প্রকার বড় ধরনের উপকার। প্রাচীনকাল থেকেই একটি রেওয়াজ আছে নিমের ডাল দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁত শক্ত হয় এবং দাঁতের অন্যান্য রোগ ভালো হয়ে যায়। আমি নিজেও নিমের ডালের মেসওয়াক করি। 

নিম পাতা পানিতে মিশিয়ে মুখ ধুয়ে ফেললে বা কুলি করলে দাঁতের আক্রমণ ,দাঁতের ব্যথা, দাঁতের পচন, দাঁতের রক্তপাত ইত্যাদি কমে যায়। তাই আপনি সহজলভ্য এই নিম পাতা বা নিমের ডাল দাঁতের যত্নে ব্যবহার করতে পারেন।

নিম পাতা পচড়া বা চুলকানি দূর করে: 

সিদ্ধ করা নিমপাতা পানির সঙ্গে মিশিয়ে গোসল করলে পচড়া বা চুলকানি দূর হয়। এছাড়া নিমের পাতা বা নিমের ফুল বেটে কয়েক দিন শরীরে ব্যবহার করলে চুলকানি ভালো হয়। নিম পাতার সঙ্গে সামান্য কাঁচা হলুদ বেটে ক্ষতস্থানে লাগালে ক্ষত ভালো হয়। এই পাতা ভেজে গুড়া করে সরিষার তেলের সঙ্গে মিশিয়ে শরীরে ব্যবহার করলে চুলকানি ভালো হয়ে যায়।

চুলের যত্নে নিম পাতা:

নিম পাতা দিয়ে কি কি কাজ হয় বা নিম পাতার উপকারিতা কি কি এর মধ্যে চুলের যত্নে নিমপাতা একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মাথার চুলের খুশকি দূর করতে নিম পাতার জুড়ি নেই। চুলের খুশকি দূর করতে নিমপাতা সিদ্ধ জলের সঙ্গে মিশিয়ে সিদ্ধ জল দিয়ে চুল ম্যাসাজ করে তারপর ধুয়ে ফেললে 

আরো পড়ুন: কাঁচা আম খাওয়ার উপকারিতা কি কি- কাঁচা আম খাওয়ার নিয়ম

মাথার চুলের খুশকি দূর হয়ে যাবে। সপ্তাহে অন্তত এক থেকে দুই দিন নিমপাতা বেটে ঘন্টাখানেক পর ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন নিয়মিত এইভাবে ব্যবহার করলে চুল পাড়া বন্ধ হয়ে যাবে এবং চুল কমল ও নরম হবে।

নিম পাতা রক্ত পরিষ্কার ও বুকের ব্যথা দূর করে:

 নিম পাতার রস রক্ত পরিষ্কার ও শর্করার মাত্রা কমায় এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে ।ঠান্ডা জনিত কারণে বুকে কফ জমার কারণে বুক ব্যথা হলে নিম পাতার রস সামান্য গরম পানিতে মিশিয়ে ৪ থেকে ৫ দিন খেলে বুকের ব্যথা কমে যাবে।তবে গর্ভবতী মহিলা এসব জিনিস না খাওয়াই ভালো। 

সুতরাং আপনি যদি রক্ত পরিষ্কার সহ বুকের ব্যথা দূর করতে চান তাহলে নিম পাতা এইভাবে ব্যবহার করতে পারেন বা খেতে পারেন।

নিম পাতা জন্ডিসের জন্য উপকারী:

নিম পাতার উপকারিতার মধ্যে জন্ডিস ভালো হওয়া একটি অন্যতম গুণ। জন্ডিস এমন একটি রোগ যা অল্প বয়সেও হতে পারে আবার বেশি বয়সেও হতে পারে। জন্ডিস হলে মানুষের শরীর হলুদ বর্ণ ও ফ্যাকাসে হয়ে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে।আপনি যদি জন্ডিসের রোগী হয়ে থাকেন।তাহলে নিম পাতার রসের 

সঙ্গে একটু মধু মিশিয়ে খালি পেটে প্রতিদিন সকালে খান। (অথবা আশেপাশে কারো যদি জন্ডিস হয়ে থাকে তাহলে আপনি এই রেসিপিটা তাদেরকে আপনি দিতে পারেন। দিলে তারা অনেক উপকৃত হবেন)তাহলে দেখবেন 10 থেকে 12 দিন খেলে জন্ডিস সেরে যাবে।

নিম পাতা বাতের, চোখের ও ব্রণের কাজ করে: 

বাতের ব্যথা নিম এর তেল দারুন কাজ করে।নিমের বীজ, পাতা ,বাকল সবগুলোই বাতের ব্যথা সারাতে কাজ করে।আপনার যদি চোখ চুলকায় তাহলে নিমপাতা গরম পানিতে হালকা সিদ্ধ করে ঠান্ডা করে চোখ ধুয়ে ফেলুন। তাহলে দেখবেন চোখের চুলকানি ভালো হয়ে গেছে। এছাড়া নিম পাতার গুঁড়া পানিতে মিশিয়ে মুখ ধুলে ব্রণ সেরে যাবে এবং ব্রণের জ্বালাপোড়া থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।

নিম পাতা এলার্জি ও একজিমা দূর করে:

নিম পাতা ফুটিয়ে ওই ফুটন্ত পানি ঠান্ডা করে গোসল করলে এলার্জি কমে যাবে। নিয়মিত এইভাবে ব্যবহার করলে চুলকানি সহ এলার্জি ভালো হয়ে যাবে। ত্বকে যদি একজিমা, ঘা, ফোঁড়া বা বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থাকে তাহলে এটি ব্যবহার করলে তা দূর হয়ে যাবে। শরীরে যেসব স্থানে এই সমস্যা আছে সেই স্থানে নিম পাতা বেটে লাগান তাহলে ওই সমস্যা অনেক কমে যাবে।

নিম পাতার ভিটামিন যেসব কাজে লাগে: 

নিমের পাতা প্রচুর তেতো তে ভরপুর ।এটি খেলে মনে হবে যে বমি হয়ে যাবে।কিন্তু এটি প্রচণ্ড তেতো হলেও এর মধ্যে বহু প্রকার গুণ রয়েছে।যেমন- নিম পাতায় রয়েছে ভিটামিন ও খনিজ। এছাড়া এই পাতায় প্রচুর পরিমাণ এন্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। আর এইসব উপাদান আমাদের শরীরের অনেক 

প্রাণঘাতী রোগের হাত থেকে রক্ষা করে। নিমের এন্টিব্যাকটেরিয়াল, এন্টিফাঙ্গাল ও এন্টিভাইরাল গুণ রয়েছে। সুতরাং নিয়মিত নিম পাতা খেলে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া ও ফাঙ্গাসের মত জীবাণু ধ্বংস হয়ে যাবে।

নিমপাতা এ্যাসিডিটি কমায়:

নিম পাতার উপকারিতা কি কি এবং এটি কি কি কাজে ব্যবহৃত হয় এই প্রশ্নের উত্তরে বলা যায় যে নিমপাতা এ্যাসিডিটির সমস্যা সমাধানে দারুন ভূমিকা রাখে এবং এটি একটি কার্যকরী উপাদান।নিমে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে পাকস্থলীতে এ্যাসিডের ক্ষরণ কমিয়ে দেয়। তাই আপনার যদি এসিডিটি বা 

বুক জ্বালাপোড়া ও মুখে টক ওঠার মত সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আপনি আপনার খাদ্য তালিকায় এই নিমপাতা রাখতে পারেন। তাহলে এ্যাসিডিটি সহ নানা ধরনের উপকার পেতে পারেন।

নিম পাতার বড়ি: 

নিমপাতার যেসব কাজ হয় সেগুলোর মধ্যে নিম পাতার বড়ি একটি অন্যতম শরীরের উপকার করে। নিমপাতা বেটে রোদে শুকিয়ে বড়ি বানানো যায়। এই বড়ি প্রতিদিন খালি পেটে দুই থেকে তিনটি করে খেলে নানা ধরনের উপকার হয়। যেমন- কোষ্ঠকাঠিন্য, লিভারের সমস্যা দ্রুত নিয়ন্ত্রণ হয়। এছাড়া নিম পাতার রস পানিতে মিশিয়ে গোসল করলে শরীরের আজে বাজে দুর্গন্ধ দূর হয়ে যাবে।

নিম পাতার অপকারিতা বা ক্ষতিকর দিক: 

নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা কি কি সে সম্পর্কে জানতে পোস্টটি মনোযোগ সহকারে আরো পড়ুন।নিম পাতার উপকারিতা কি কি বা কি কি কাজে নিমপাতা ব্যবহৃত হয়। তা আমি এতক্ষন উপরের অংশে আলোচনা করেছি। এখন আমি সংক্ষেপে আলোচনা করব যে নিম পাতা আমাদের কি কি ধরনের ক্ষতি করে বা অপকারিতা কি কি। নিম পাতার এত গুনের মধ্যেও এর ক্ষতিকর প্রভাবও রয়েছে যেমন- 


যদি আপনার কিডনি ও লিভারের সমস্যা থেকে থাকে তাহলে নিমপাতা না খাওয়াই ভালো।কারণ এতে লাভের চেয়ে আরো বেশি ক্ষতি হতে পারে। তাই লিভার ও কিডনি জনিত সমস্যা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে আপনি খেতে পারেন। আসলে অতিরিক্ত কোন কিছুই খাওয়া দাওয়া বা ব্যবহার করা আমাদের উচিত নয়। 

হাজারো গুণের সমাহার থাকলেও নিমপাতা অতিরিক্ত খেলে বা ব্যবহার করলে এলার্জি থাকলে তা আরো বেড়ে যেতে পারে।চিকিৎসকের মতে নিমপাতা বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রচুর উপকারী হলেও গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে এটি কখনোই খাওয়া উচিত নয়। এতে গর্ভপাতের কারণ হতে পারে। আপনার যদি এটি খাওয়ার পর বমি ডায়রিয়া বা মাথাব্যথা হয়। 

তাহলে তাড়াতাড়ি এটি খাওয়া বন্ধ করুন এবং চিকিৎসকের নিকট পরামর্শ নিন। যাদের নিম্ন রক্তচাপ রয়েছে তারা নিম পাতা খাবেন না।যে কোন ধরনের অপারেশনের কমপক্ষে দুই থেকে তিন সপ্তাহ আগে থেকে নিমের ব্যবহার বন্ধ করুন। নইলে শরীরের অনেক ক্ষতি হতে পারে। 

আরো পড়ুন: লিচু খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন

খালি পেটে দীর্ঘদিন এটি খাবেন না দীর্ঘদিন এটি খেলে শরীরের অনেক ক্ষতি হতে পারে। তাছাড়া নিমপাতা বা ফল,ফুল প্রচন্ড তেতো হওয়ার কারণে খেলে বমি হয়ে যেতে পারে। সেই কারণে নিম পাতা খেতে হলে একটু সাবধানতা অবলম্বন করে তারপর খেতে হবে। 

উপসংহার -নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা কি কি: 

বক্তব্যের শেষ প্রান্তে এসে এ কথা বলে শেষ করবো যে নিমপাতার নানা গুণের সমাহার এবং উপকারিতা সম্পর্কে উপরে বিস্তারিত আলোচনা করেছি এবং নিম পাতা খেলে বা অতিরিক্ত নিম পাতা ব্যবহার করলে কি ধরনের ক্ষতি হতে পারে সে সম্পর্কেও আলোচনা করেছি। 

আশা করছি এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি অনেক উপকৃত হতে পারবেন তাই পোস্টটি আপনি নিজে পড়ুন এবং অন্যদেরকেও পড়ার জন্য শেয়ার এবং কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন ধন্যবাদ।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url