কিভাবে দ্রুত ওজন কমানো যায় -ওজন কমানোর উপায়
প্রিয় পাঠক, কিভাবে দ্রুত ওজন কমানো যায় তা নিয়ে আপনি কি গুগলে সার্চ করছেন? তাহলে আমার এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন।আজ আমি কিভাবে দ্রুত ওজন কমানো যায় বা ওজন কমানোর উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব।
চলুন তাহলে দেরি না করে শুরু করা যাক কিভাবে দ্রুত ওজন কমানো যায় বা ওজন কমানোর উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করি।
কিভাবে দ্রুত ওজন কমানো যায়-ওজন কমানোর উপায়:
মানুষের ওজন বৃদ্ধি হওয়া একটি জটিল সমস্যা ।এই ওজন বৃদ্ধির কারণে শরীরে নানা ধরনের জটিল রোগের সৃষ্টি হতে পারে। তাই কিভাবে বা কি কি উপায়ে দ্রুত ওজন কমানো যায়। সে সম্পর্কে সবারই ধারণা থাকা উচিত। খাওয়া দাওয়া কমাতে হবে, সময়মতো ঘুমাতে হবে, সঠিক ব্যায়াম করতে হবে, সঠিকভাবে দেহের যত্ন নেওয়া,
আরো পড়ুন: কিভাবে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায়-লম্বা হওয়ার নিয়ম
পর্যাপ্ত পানি পান করা, মনের মধ্যে সবসময় ফুর্তি রাখা, রোজা করা, গ্রিন টি, ফল ও শাকসবজি ইত্যাদি সঠিক পরিমাণ খাওয়া বা পদ্ধতি গুলো মেনে চললে আপনি ঘরে বসেই ওজন কমাতে পারেন। খাবারের আগে প্রচুর পানি খেতে হবে, সকালে নাস্তার পরিমাণ বেশি, দুপুরে ভাত স্বাভাবিক পরিমাণ খেতে হবে, রাতে রুটি অথবা হালকা খাবার খেতে হবে,
স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে এবং ঘরে তৈরি খাবার খেতে হবে। খাবারের পর ১৫ থেকে ২০ মিনিট জোরে জোরে হাঁটতে হবে। হালকা কুসুম গরম পানি, লেবু ও মধু খেতে হবে।৭- ৮ ঘন্টা ঘুমাতে হবে নিশ্চিন্তে, চর্বি জাতীয় খাবার সম্পূর্ণ খাওয়া বন্ধ করতে হবে, ফাস্টফুড খাবেন না, বাইরের ভাজাপোড়া খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে,
ক্যালোরি বার্ন করা, ইত্যাদি উপায় গুলো অবলম্বন করলে খুব তাড়াতাড়ি ওজন কমানো সম্ভব।
পানি ওজন কমাতে সহায়তা করে:
কিভাবে দ্রুত ওজন কমানো যায় এবং ওজন কমানোর উপায় কি কি এর মধ্যে ঘরে বসে ওজন কমানোর প্রধান ধাপ হচ্ছে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করা। ওজন কমানোর ক্ষেত্রে সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে নিয়মিত পানি পান করা ।পানির মত সহজ জিনিস আমার মনে হয় আর কিছু এই পৃথিবীতে নেই।
আমরা সাধারণত খাবারের আগে পানি খাই না। কিন্তু এটা জেনে রাখা ভালো যে খাবারের আগে প্রচুর পরিমাণ পানি পান করলে পেট ভরার জন্য ভাত বা যে কোন খাবার কম লাগবে। এবং অনবরত পানি খেলে অন্যান্য খাবারের ক্ষুধাও কম লাগে।আমরা সাধারণত বেশিরভাগ পানি খেতে চায় না।কিন্তু মানুষ পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান না করলে দেহের মধ্যে নানা ধরনের রোগের সৃষ্টি হতে পারে।
তাই প্রচুর পরিমাণ পানি পান করলে শরীরের নানা ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সক্ষম হবে।তবে হালকা কুসুম গরম পানি খেলে আরো ওজন কমানোর ক্ষেত্রে ভালো হয়। ঘরের খাবারের আগে এবং পরে অথবা খাবারের মাঝখানে বা মাঝে মাঝেই একটু পরপরই পানি খেতে হবে। পানি পান করলে হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
সেই সাথে শরীরের ক্যালরি ঝরাতে সাহায্য করে। তাই আপনি যদি ওজন কমাতে চান তাহলে নিঃসন্দেহে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করুন। দিনে রাতে কমপক্ষে ১২ থেকে ১৩ ক্লাস পানি পান করা আমাদের উচিত।
ওজন কমাতে লেবু ও ব্লাক কফি:
কিভাবে দ্রুত ওজন কমানো যায় এবং ওজন কমানোর উপায় জানতে পুরো পোস্টের সঙ্গেই থাকুন। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে অল্প কুসুম গরম পানি সাথে লেবুর রস মিশিয়ে খেলে আপনার ওজন কিছুটা হলেও কমতে পারে। লেবু চর্বি কমানোর কাজে বিশেষ ভূমিকা রাখে ।খালি পেটে লেবুর রস হালকা গরম পানির সাথে মিশিয়ে খেলে চর্বি কমে যাবে।
এবং আপনাকে পাতলা করতে সাহায্য করবে। এছাড়া চিনি ছাড়া ব্লাক কফি খেতে পারেন। ব্লাক কফিতে দ্রুত ওজন কমানোর উপাদান রয়েছে যা হজম শক্তি বাড়ায় এবং পেটের চর্বি বার্ন করতে ব্যাপক ভূমিকা রাখে এই ব্লাক কপি।
রোজা ওজন কমাতে সহায়তা করে:
রোজা রাখলে আমাদের শরীরের ওজন কমে এবং তার সাথে সাথে আল্লাহর রহমতে অনেক নেকি হয়। রোজা রাখলে দিনের বেলায় খাওয়ার প্রয়োজন হয় না। তাই না খাওয়ার কারণে শরীরের ওজন হ্রাস পায়। সেইসাথে নেকিও অর্জন করা যায়। এক গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত রোজা করলে ওজন হ্রাস পাওয়ার ক্ষেত্রে সফল হওয়া যায়।
তাই আপনি যদি ওজন কমাতে চান বা শরীরকে পাতলা করতে চান তাহলে আপনি বিরতিহীন ভাবে বা নিয়মিত ভাবে রোজা রাখতে পারেন ।এই সময় অতিরিক্ত খাবার খাওয়া থেকে অটোমেটিক বিরত থাকার প্রক্রিয়া চলে আসে তাই ওজন কমে।
ফলমূল-শাকসবজি ওজন হ্রাস করে:
কিভাবে দ্রুত ওজন কমানো যায় এবং ওজন কমানোর উপায় কি কি এই প্রশ্নের উত্তরে আমি বিভিন্ন রকমের ফল ও শাকসবজি নিয়মিত খাওয়ার জন্য অনুরোধ করব। কারণ ফলের মধ্যে নানা ধরনের ভিটামিন থাকার কারণে আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
আরো পড়ুন: মেয়েদের চিকন হওয়ার সহজ উপায় কি কি জানুন
শাকসবজিতে নানা ধরনের প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন রয়েছে। যেমন- ফলমূল ও শাকসবজিতে রয়েছে ফাইবার, ভিটামিন ও খনিজ পুষ্টি উপাদান। যা তাড়াতাড়ি হজম কমিয়ে পেটের চর্বি কমাতে ভূমিকা রাখে। ওজন কমানোর জন্য ফল ভীষণ একটি উপকারী।এর মধ্যে ক্যালোরি কম থাকে, ফাইবার থাকে বেশি। তাই ফল খেলে ওজন কমায়। কিছু ফলের তালিকা যেমন- পেয়ারা, আঙ্গুর, কমলা, সবেদা, ডুমুর ইত্যাদি।
- পেয়ারাতে আছে ফাইবার। পেয়ারা আঁশ বিপাক নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে ও পেটের চর্বি বার্ন করে ফলে ওজন কমে।
- আঙ্গুর ফল দেখতে খুব ছোট কিন্তু গুনে অনেক বড় ভূমিকা রাখে। এই ফলে আছে এ্যালাগিক এ্যাসিড যা শরীরের ফ্যাট কোষগুলো বৃদ্ধি করার গতি কমিয়ে দেয় এবং নতুন ভাবে ফ্যাট কোষ তৈরিতে বাধা দেয়।
- কমলা লেবুতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে ও ক্যালসিয়াম থাকে এবং পাতলা আঁশ থাকায় ওজন তাড়াতাড়ি কমে যায়।
- ডুমুর ফলে থাকে ফাইবার থাকার কারণে শরীরের বাড়তি ওজন হয় না। এই ফল খেলে শরীরের বাড়তি ওজন হতে বাধার সৃষ্টি করে।
- সবেদা ফল নিয়মিত খেলে শরীরের অতিরিক্ত চর্বি হ্রাস পায়। তাই বেশি করে সবেদা খান তাহলে শরীরের চর্বি কমিয়ে ওজন কমিয়ে দেবে।
ওজন কমাতে চিনি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার কম খাওয়া:
চিনি জাতীয় বা মিষ্টি জাতীয় খাবার কমাতে হবে। এ জাতীয় খাবার থেকে বিরত থাকলে ওজন দ্রুত কমে যেতে পারে। অন্যান্য খাবার যেমন- ভাত ,রুটি ইত্যাদি কম খেলে ওজন কমবে। মিষ্টি দেখলে বা নাম শুনলেই সবারই খেতে ইচ্ছে হয়। কিন্তু মিষ্টি খাওয়ার প্রতি আফসোস থাকলেও শরীরকে বাঁচাতে মিষ্টি খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
মিষ্টি বা চিনি জাতীয় খাবার শুধু ওজনই বৃদ্ধি করে না,নানা ধরনের অসুখের জন্যও ক্ষতিকর।যেমন ডায়াবেটিস বৃদ্ধি করে, অপারেশন বা সার্জারির রোগীদের মিষ্টি খেলে আরও সমস্যা হবে ইত্যাদি। শরীর সুস্থ রাখতে এবং ওজন কমাতে মিষ্টি এবং চিনি জাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে।
তাই আপনি যদি ওজন কমাতে চান তাহলে মিষ্টি জাতীয় খাবার থেকে অনেক দূরে থাকুন।পুষ্টিবিদদের মতে, মাসে একবার মিষ্টি খাওয়া যেতে পারে। তবে সেটা হতে হবে ১৫০ ক্যালোরির মধ্যে, তার বেশি যেন না হয়।
দ্রুত ওজন কমাতে আঁশযুক্ত খাবার ও গ্রিন টি:
কিভাবে দ্রুত ওজন কমানো যায় এবং ওজন কমানোর উপায় সম্পর্কে আপনি হয়তো কিছুটা হলেও উপরে আলোচনার মাধ্যমে জানতে পেরেছেন। আঁশযুক্ত খাবার ও গ্রিন টি বা সবুজ চা ওজন কমাতে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। অতিরিক্ত ওজন কমাতে চাইলে আঁশ যুক্ত খাবার বেশি করে খেতে হবে।
কারণ আঁশ যুক্ত খাবার পানি ও তেল শোষণ করে ওজন প্রক্রিয়াকে সঠিকভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করে।এতে অতিরিক্ত ওজন থেকে বিরত করে। সবুজ চা আমাদের শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমাতে যথেষ্ট সহায়ক ভূমিকা পালন করে। সবুজ চায়ের মধ্যে ক্যাফেইনের মাত্রা কম থাকে।
অন্যদিকে ক্যাঠেচিন নামক এন্টিঅক্সিডেন্ট এরমধ্যে প্রচুর পরিমাণে থাকে। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুলো ক্যাফেইনের সঙ্গে একই সাথে কাজ করে এবং খুব দ্রুত শরীর থেকে চর্বি কমিয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে।
ওজন কমাতে কার্বোহাইড্রেট খাবার ত্যাগ:
কিভাবে দ্রুত ওজন কমানো যায় এবং ওজন কমানোর উপায় কি কি বা কি ধরনের খাবার পরিহার করলে ওজন কমবে বা কমে যাবে তা হচ্ছে কার্বোহাইড্রেট খাবার পরিহার করা। কার্বোহাইড্রেট খাবার কি ধরনের তা নিম্নে উল্লেখ করলাম। যেমন- পাউরুটি, আলু ,দুধ ,বিস্কুট ইত্যাদি।
এবং বিভিন্ন ধরনের শস্য ও চিনি এসব খাবার শরীরের মেদ বাড়িয়ে দেয়। তাই ওজন কমাতে হলে বা স্বাস্থ্য পাতলা করতে হলে এসব খাবার খাওয়া কমিয়ে ফেলতে হবে। কার্বোহাইড্রেট জাতীয় আরো খাবার আছে। যেমন মিষ্টি ,স্নাকবার, মধু ,দুধ, দই ,মসুরের ডাল , ছোলা, চিনা বাদাম,শাল গম, ভুট্টা ইত্যাদি কার্বোহাইড্রেট খাবার কম খেলে ওজন কম থাকবে।
ওজন কমাতে যেসব ব্যায়াম :
কিভাবে দ্রুত ওজন কমানো যায় এবং ওজন কমানোর উপায় গুলোর মধ্যে ওজন কমানোর জন্য ব্যায়াম হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রধান উপায়।বিভিন্ন ধরনের ব্যায়াম আছে ।যেমন- বাইসাইকেল চালানো, জোরে জোরে হাঁটাহাটি করা, জগিং করা, পুকুরে বা নদীতে সাঁতার কাটা ইত্যাদি।রকমের ব্যায়াম নিয়মিত করলে ওজন দ্রুত কমে যাবে ।
এছাড়া আরো কিছু আনকমন ব্যায়াম আছে যেমন- স্কোয়াট ব্যায়াম, সিঙ্গেল লেগ সার্কেল, পাইল স্কোয়াট ব্যায়াম ইত্যাদি। এই ধরনের ব্যায়াম গুলোর সাথে অনেকেই পরিচিত নন।তাই অভিজ্ঞ টেকনিশিয়ান দের কাছ থেকে ভালো করে এ ব্যায়ামগুলো শিখিয়ে নিয়ে তারপরে এই ব্যায়ামগুলো করলে আপনি সহজেই ওজন কমাতে পারেন।
এছাড়া নিয়মিত খেলাধুলা যেমন-দড়ি লাফানো, ক্রিকেট খেলা, ফুটবল খেলা, হ্যান্ডবল খেলা, মাঠে-ঘাটে কাজ করা ইত্যাদির মাধ্যমে আপনি ওজন কমাতে পারেন।
ঔষধ এবং চিকিৎসা যেভাবে ওজন কমায়:
কিভাবে দ্রুত ওজন কমানো যায় বা ওজন কমানোর উপায় কি কি সে সম্পর্কে উপরের অংশে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এখন ঔষধ এবং চিকিৎসা কি মানুষকে ওজন কমাতে পারে ? তা নিয়ে সংক্ষেপে কিছু কথা বলব আসলে ওজন কমানোর বা পাতলা হওয়ার বর্তমানে কোন ঔষুধ নেই বললেই চলে।
তবে বিজ্ঞানীরা একটি ঔষধ আবিষ্কার করেছেন। তার নাম সেমাপ্লুটাইড যা ইনজেকশন হিসাবে কিছু মানুষের দেহে ব্যবহার করে ট্রায়াল চালানো হয়। তাদের মধ্যে অনেকেরই ওজন কমে যায় কিন্তু এই ঔষধ এখনো সম্ভবত বাজারে চালু হয়নি। তাই ঔষধের কথা চিন্তা না করে আপনি যদি ওজন কমাতে চান।
আরো পড়ুন: কিভাবে তাড়াতাড়ি মোটা হওয়া যায়-তার উপায় সমূহ কি কি জানুন
তাহলে উপরের আলোচিত উপায় গুলো মেনে চললে আপনি অবশ্যই ওজন কমাতে সক্ষম হবেন। তবে আপনার যদি অতিরিক্ত মেদ- ভুঁড়ি বা চর্বি থেকে থাকে তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে সার্জারি বা অপারেশনের মাধ্যমে কিছুটা ওজন কমাতে পারেন। এবং ডাক্তার সাহেব যেসব নিয়মকানুন বা উপায় গুলো বলবেন সেগুলো অবশ্যই আপনি যদি মেনে চলেন তাহলে আপনার ওজন কমে যাওয়া সহ শরীর দেখতে স্লিম হবে।
তবে একেবারে স্বাভাবিকের চেয়ে ওজন যেন বেশি কমে না যায় সেই দিকেও খেয়াল রাখতে হবে। শরীরের উচ্চতা বা ফিগারের উপর ভিত্তি করে আপনার দেহের ওজন ঠিক রাখতে হবে। তাহলে অন্যান্য রোগ বালাই কম হবে।
উপসংহার-
প্রিয় পাঠক/পাঠিকা ওজন কমানোর ব্যাপারে যে সমস্ত উপায় বা পদ্ধতি গুলো রয়েছে তা সবগুলোই মোটামুটি ভাবে আলোচনা করেছি। আপনার ওজন যদি বেশি হয়ে থাকে তাহলে উল্লেখিত ঘরোয়া উপায় গুলো আপনি যদি মেনে চলেন তাহলে ইনশাআল্লাহ অবশ্যই আপনার ওজন কমে যাবে ।আপনি তখন চলাফেরায় কাজে-কর্মে অনেক আরাম পাবেন।
তাই পুরো পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং অন্যদেরকেও পড়ার জন্য শেয়ার করুন।যেন তারাও কিছুটা হলেও উপকৃত হতে পারেন।
ধন্যবাদান্তে লেখক।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url