কিভাবে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায় -লম্বা হওয়ার নিয়ম
প্রিয় পাঠক, আপনি কি জানেন কিভাবে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায় এবং লম্বা হওয়ার নিয়ম। অনেকেই জানেনা যে কিভাবে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায়।আজ আমি এই পোস্টে আলোচনা করব কিভাবে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায় এবং লম্বা হওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।
আসুন তাহলে দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক কিভাবে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায় এবং তার নিয়ম।কিভাবে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায়:
প্রতিটি মানুষেরই ইচ্ছা হয় স্বাভাবিক লম্বা হওয়ার জন্য কেউ কেউ বংশগতভাবে অনেক লম্বা হয়। আবার কেউ কেউ অনেক খাটো বা বেঁটে হয়।সাধারণত ২০ বছরের পর থেকে মানুষের লম্বা হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। তারপরেও আপনি যদি লম্বা হতে চান তাহলে সুষম খাবার যেমন- দুধ, ডিম ,কলা ইত্যাদি নিয়ম অনুসারে খেলে
আরো পড়ুন: মহিলাদের হাঁটু ব্যথার কারণ কি কি এবং এর প্রতিকার সমূহ জানুন
এবং তার সাথে প্রতিদিন ব্যায়াম করলে আপনি হয়তো বা কিছুটা লম্বা হতে পারেন।নিয়মিত ব্যায়াম যেমন- বাইসাইকেল চালানো, সাঁতার কাটা, পুষ্টিকর খাবার খাওয়া লম্বা হওয়ার উপায় হলেও তা খুব একটা লম্বা হয় না। যদি বয়স 20 থেকে 22 বছরের উপরে হয়। তাছাড়া দুধ পান করলে লম্বা হওয়া যায় কারণ দুধে থাকা ক্যালসিয়াম শরীরের হাড়ের বৃদ্ধি করতে পারে।
গরুর দুধ দেহকে লম্বা করে:
কিভাবে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায় এবং লম্বা হওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করা হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, একজন মানুষ সাধারণত 18 বছরের বয়সের পর আর দেহ লম্বা হয় না। খাটো মানুষ যেহেতু কারো পছন্দ নয় তাই লম্বা হওয়ার জন্য ছোট বাচ্চা বা শিশু থেকে 20 বছর বয়স পর্যন্ত নিয়ম
অনুসারে দুধ খাওয়ানো উচিত কারণ গরুর দুধের মধ্যে আছে প্রচুর ভিটামিন। বিশেষ করে ক্যালসিয়াম।ক্যালসিয়াম আমাদের শরীরের হাড়ের উন্নতি ও হাড় শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। গরুর দুধের মধ্যে আছে ভিটামিন এ। এই ভিটামিন এ দেহের ক্যালসিয়াম সংরক্ষণের কাজ করে।
ক্যালসিয়াম আমাদের দেহের উচ্চতা বাড়ানোর সহায়ক উপাদান গুলোর একটি। তাই যেহেতু গরুর দুধের মধ্যে প্রচুর ক্যালসিয়াম রয়েছে। তাই উচ্চতা বাড়ানোর জন্য বা লম্বা হওয়ার জন্য নিয়মিত দুধ খাওয়া যেতে পারে।
সিম ও মটরশুটি উচ্চতা বৃদ্ধিতে কাজ করে::
বিজ্ঞান শাস্ত্রের মতে ১৮ বছর বয়স হলে মানুষ আর লম্বা হয় না। মানুষের দেহ উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য দায়ী হচ্ছে হরমোন নিঃসরণ করতে থাকে। আর এই হরমোন আমাদের দেহের উচ্চতা বাড়ানোর পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে পিটুইটারি গ্রন্থি থেকে এই হরমোন নিঃসরিত হয়।
এমন বিশেষ কিছু খাবার আছে যেগুলো উচ্চতা বা লম্বা হতে সাহায্য করে। এর মধ্যে সিম ও মটরশুটি অন্যতম। সিমের মধ্যে আছে প্রচুর ভিটামিন ও প্রোটিন যা মানুষের উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য বিশেষ ভূমিকা পালন করে।সিমের মধ্যে আছে খনিজ উপাদান টিস্যু ও মাংসপেশী গঠনে সাহায্য করে যা আমাদের দেহে উচ্চতা বৃদ্ধি করে।
এছাড়া মটরশুটি নানা ধরনের ভিটামিন এবং খনিজ পুষ্টিতে সমৃদ্ধ যা আমাদের দেহকে লম্বা করতে সহায়তা করে। মোটর দানা খাবারে কিছু উচ্চতা বাড়ার হরমোন আছে।
ব্রুকলি ও শালগম দেহকে লম্বা করে:
কিভাবে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায় ?এর উত্তরে বলা যায় ব্রুকলি এবং শালগম বিশেষ ভূমিকা রাখতে সাহায্য করে। ব্রকলিতে আছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি,আঁশ এবং আয়রন। যা শরীরের কার্যক্রম ঠিক রাখতে ও দৈহিক বৃদ্ধির জন্য দায়ী হরমোন উদ্দীপনা বাড়াতে সাহায্য করে।
এছাড়া শালগমেও আছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন, খনিজ পুষ্টি ও খাদ্য আঁশ যা আমাদের দেহের বৃদ্ধির জন্য দায়ী হরমোন নিয়ন্ত্রণ করে।
ফল উচ্চতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে:
কিভাবে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায় এবং লম্বা হওয়ার সহজ উপায় গুলোর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ফল মানুষের দেহকে লম্বা করতে সহায়তা করে।বিভিন্ন ধরনের ফল যেমন- মাল্টা ,আম পেপে, আম এবং ফ্যাশন ফলের মধ্যে বিভিন্ন ভিটামিন, পটাশিয়াম, আঁশ এবং ফোলেট রয়েছে। এর সবগুলোর উপাদান হাড়ের বৃদ্ধি ও উচ্চতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
কাজুবাদাম, কালো তিল ও অশ্বগন্ধা উচ্চতা বৃদ্ধি করে:
কিভাবে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায় এই প্রশ্নের উত্তরে কাজুবাদাম, কালো তিল ও অশ্বগন্ধার নাম উল্লেখ করা যেতে পারে। কাজু বাদামে আছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাশিয়াম। যেগুলো হাড়ের বৃদ্ধিতে জরুরী কাজ করে।কালো তিলে আছে এন্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন ও আয়রন যা হাড়ের বৃদ্ধি
এবং স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। অশ্বগন্ধা, এইচ জি এইচ হরমোনের কাজ করে। তাই এটি উচ্চতা বৃদ্ধিতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে ।এই উপাদানগুলো প্রতিদিন রাতে দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে উচ্চতা বাড়াতে সক্ষম হতে পারে।
শাকসবজি, গাজর দেহকে লম্বা করে:
কিভাবে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায় এর তালিকায় সবুজ শাকসবজি এবং গাজর অন্যতম ভূমিকা রাখে। সবুজ পাতা বহুল শাক-সবজিতে নানা ধরনের ভিটামিন থাকার কারণে আমাদের স্বাস্থ্য ভালো থাকে ।এই শাকসবজিতে আছে খাদ্য আঁশ ,ভিটামিন এবং খনিজ পুষ্টি যা দেহের গ্রোথ হরমোন নিঃসরণে উদ্দীপনা যোগায় ।
এছাড়া গাজরে আছে ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি যা হাড়ে ক্যালসিয়াম সংক্রমণ ও হাড়ের বৃদ্ধিতে কাজ করে। তাই প্রতিদিন দুই থেকে তিনটি গাজর খেলে উচ্চতা বাড়তে পারে।
ডিম ও কুমড়ো বীজ দেহকে লম্বা করে:
কিভাবে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায় সেই কারণগুলোর মধ্যে ডিম ও কুমড়ো বীজ দেহকে লম্বা করার জন্য বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। যদি আপনি নিয়মিত ভাবে একটি সুস্থ জীবন যাপন করতে পারেন। তাহলে আপনার উচ্চতা বাড়ানো সম্ভব। নিয়মিত শরীর চর্চা ও স্বাস্থ্যকর খাদ্য অভ্যাসে উচ্চতা বাড়াতে পারে।
আরো বলুন: ডায়াবেটিস কত পয়েন্ট হলে মানুষ মারা যায় সবারই জানা দরকার
বিশেষ কিছু খাবার আছে যেগুলো উচ্চতা বা লম্বা করতে সহায়তা করে। যেমন-ডিম ও কুমড়ো বীজ। দেহের উচ্চতা বা লম্বা করতে ডিম হচ্ছে একটি জনপ্রিয় খাদ্য। এতে রয়েছে ভিটামিন ডি, ক্যালসিয়াম ও রিভোফ্ল্যাভিন। ডিমে থাকা প্রোটিন হাড়ের উন্নতি ও হাড়কে শক্তিশালী করে।কুমড়া বীজে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম ।এছাড়া এতে আছে এ্যামাইনোএসিড যা উচ্চতা বাড়াতে সহায়তা করে।
কি ধরনের ব্যায়াম দেহকে লম্বা করে:
কিভাবে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায় এবং কি কি উপায় আছে তা আলোচনা হয়েছে। এবার লম্বা হওয়ার জন্য কি কি ব্যায়াম করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করবো ।শরীরের উচ্চতা বা লম্বা হওয়ার পিছনে ব্যায়াম বা শরীরচর্চা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। লম্বা হওয়ার জন্য সাধারণত কিছু ব্যায়াম আছে।
যেমন- সাঁতার কাটা ,বাইসাইকেল চালানো ,দড়ি দিয়ে লাফানো ইত্যাদি রকমের ব্যায়ামের মাধ্যমে আপনি লম্বা হতে পারেন। সাধারণত একজন মানুষ কতটুকু লম্বা হবে তা নির্ধারণ করে আমাদের শরীরে থাকা জিন অর্থাৎ জেনেটিক প্রধান ভূমিকা পালন করে থাকে। আমাদের শরীর বৃদ্ধির জন্য পিটুইটারি নামক গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত গ্রোথ হরমোন প্রধান ভূমিকা পালন করে।
সাধারণত মেয়েদের ক্ষেত্রে ১৬ বছর আর পুরুষদের ক্ষেত্রে ১৮ বছর বয়সের পর লম্বা বা উচ্চতা হওয়ার সম্ভাবনা তেমন থাকে না বললেই চলে। তবে বয়স যদি ২০ বছরের নিচে হয় বা বয়ঃসন্ধিকাল চলছে তাদের জন্য কিছু ব্যায়াম করলে কিছুটা উপকার পাওয়া যেতে পারে। ছোটবেলা থেকে ব্যায়াম করা শরীরের জন্য খুবই ভালো।
উপুড় হয়ে ফ্লোরে শুয়ে হাতের তালুর উপর ভর দিয়ে শরীরের উপরের অংশটি আস্তে আস্তে তুলতে হবে ।
দুই পা দুইদিকে ছড়িয়ে দিয়ে মেঝেতে বসুন। এরপর ডান হাটুতে নাক ঠেকানোর চেষ্টা করুন ।এরপর বাম হাটুতে একইভাবে নাক ঠেকানোর চেষ্টা করুন।
মেঝেতে সোজা হয়ে শুয়ে পড়তে হবে। তারপর হাঁটু ভাঁজ করে পায়ের গোড়ালি নিতম্বের কাছে নিয়ে আসুন। এরপর গোড়ালি হাত দিয়ে ধরে কোমর সহ নিতম্ব উপরের দিকে উঠাতে হবে এবং মাথা নিচে রেখে 10-15 সেকেন্ড করে প্রতিদিন ব্যায়াম করলে উপকার হতে পারে।
একটি গাছের ডালে ছোট্ট (তিন ফুট পরিমাণ) চিকন বাঁশের দুই পাশে শক্ত দড়ি দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় বাঁধুন। যেন বাশটি ঠিক মত ঝুলে থাকে।তারপর ওই ঝুলন্ত বাঁশ দুই হাত দিয়ে ধরে উপরের দিকে ঠেলে উঠুন আবার সোজা হয়ে নিচের দিকে ঝুলে নামুন। এভাবে কয়েকবার করে প্রতিদিন নিয়মিত এভাবে ব্যায়াম করলে শরীর কিছুটা হলেও লম্বা হবে।
ঘুম মানুষের শরীর লম্বা করে:
প্রতিদিন নিয়ম অনুসারে পর্যাপ্ত পরিমাণ আপনাকে ঘুমাতে হবে। কারণ ঘুমের সময় শরীর বৃদ্ধি হয়। কমপক্ষে 8 থেকে 10 ঘন্টা প্রতিদিন ঘুমান। যদি আপনার বয়স 20 বছর এর নিচে হয়। আমাদের শরীরের হরমোন ঘুমের সময় উৎপন্ন হয়। পিটুইটারি গ্রন্থি থেকে গ্রোথ হরমোন বের হতে সাহায্য করে।
তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমালে শরীর লম্বা হওয়ার মত সময় পায়। পরিবেশগত কারণেও মানুষকে অনেকখানি খাটো দেখা যায়। যেমন কুঁজো হয়ে হাঁটলে আরো খাটো দেখা যায়। ঘাড়টা একটু পিছনে নিয়ে সোজা হয়ে হাঁটতে হবে। এতে কিছুটা লম্বা লাগতে পারে ।এছাড়া লম্বা হওয়ার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন।
গ্রোথ হরমোন থেরাপি কম বয়সে দিলে কিছুটা উপকার পাওয়া যেতে পারে। আপনার শিশুর সঠিকভাবে শরীর লম্বা বা বৃদ্ধি হচ্ছে কিনা তা জানতে শিশু বিশেষজ্ঞদের সাথে পরামর্শ করুন।
মাছ ,মাংস, কলা দেহের উচ্চতা বাড়ায়:
নির্দিষ্ট বয়সের পর শারীরিকভাবে বেড়ে ওঠা চলমান থাকে না। মাছ, মাংসে যেহেতু প্রোটিন রয়েছে এবং মাছে আমিষ ও ভিটামিন ডি প্রাকৃতিক উৎস যা উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করে। হাড়ের বৃদ্ধি ও ঘনত্ব বাড়াতেও এসব উপাদান কাজ করে।কোষ ও পেশি গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় মানুষের সবচেয়ে উৎস হচ্ছে মুরগির মাংস।
প্রতিদিন 50 গ্রাম করে মুরগির মাংস খেলে উচ্চতা বাড়তে পারে। কলা হচ্ছে উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য খুবই উপকারী। এতে আছে পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ক্যালসিয়াম ইত্যাদি হাড়ের উপর সোডিয়ামের ক্ষতিকর প্রভাব নিষ্ক্রিয় করতে এবং আহারে ক্যালসিয়ামের ঘনত্ব বাড়াতে কলা বিশেষ উপকারী।
লম্বা হওয়ার নিয়ম:
কিভাবে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায় তার উপায় বা নিয়মগুলো সম্পর্কে আরো জানুন। উপরে উল্লেখিত ব্যায়ামগুলো প্রতিদিন নিয়ম অনুসারে করলে আপনি কিছুটা হলেও লম্বা হতে পারেন। পেটের পেশী নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে শক্ত করতে হবে।দেহের উচ্চতা বাড়ার জন্য প্রোটিন ক্যালসিয়াম শাক-সবজি ইত্যাদি খেতে পারেন।
কার্বোহাইড্রেট খাবার যেমন পিৎজা ,কেক ও মিষ্টি জাতীয় খাবার পরিহার করুন। শরীরের উচ্চতা বৃদ্ধিতে নেশা জাতীয় দ্রব্য বাধা দেয় তাই ধূমপান, মদ্যপান এবং নেশা জাতীয় যেকোনো দ্রব্য থেকে বিরত থাকুন। ক্যালসিয়াম সুষম খাবার জিংক খেতে হবে অল্প বয়সেই।
আরো পড়ুন: কোমরের ডান পাশে ব্যথা কেন হয়-তার করণীয় কি
স্কুলে পড়ার যে বয়স সেই বয়স চলাকালীন সময়ে ১০ থেকে ১২ ঘন্টা ঘুমাতে হবে। মাছ মাংস দুধ ডিম বাদাম খান। চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করুন।
উপসংহার:
পরিশেষে এই কথা বলে শেষ করবো যে লম্বা হওয়ার জন্য যে উপায় গুলো রয়েছে তা মোটামুটি ভাবে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি লম্বা হওয়ার ব্যাপারে কিছুটা হলেও উপকার পেতে পারেন। তাই নিজে পড়ুন এবং অন্যদেরকে পোস্টটি পড়ার জন্য শেয়ার করুন।
কারণ কিভাবে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায় তা সবারই জানা উচিত এবং তারাও যেন কিছুটা হলেও উপকার পেতে পারেন।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url